সেবা ডেস্ক: আন্দোলনমুখী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির পাশে নেই দলটির ১৯ বছরের পুরনো মিত্র বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। যুদ্ধাপরাধের বিচারে কোণঠাসা জামায়াত ইসলাম গত সাত বছর ধরে ধরপাকড়ের মুখে রয়েছে। তাই বিএনপির ‘আন্দোলনে’ যোগ দিয়ে নিজের জন্য রাজনৈতিক পরিবেশকে আরও প্রতিকূল করতে আগ্রহী নয় জামায়াত ইসলামী।
তবে কেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সাথে একতাবদ্ধ হয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনে শরিক হচ্ছে না জামায়াত তার কারণ অনুসন্ধানে বের হয়ে আসে ভিন্ন তথ্য।
জামায়াতের অনেক নেতার সাথে কথা বলে জানা যায়, বিএনপির আন্দোলনে যোগ না দেয়ার কারণ হচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় যখন জামায়াতের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের বিচার করা হচ্ছিল তখন নীরব ভূমিকা পালন করেছিল বিএনপি।
সেই তথ্যমতে, নিজেদের মিত্র বিএনপির দেখানো পথেই হাঁটছে জামায়াত। প্রাপ্ত সূত্র মতে আরও নিশ্চিত হওয়া যায় যে, আন্দোলনের না জড়ানোর পক্ষে জামায়াতের অভিমত হচ্ছে বিএনপি চেয়ারপারসনের মুক্তির দাবিতে আন্দোলন একান্তই বিএনপির ইস্যু।
এ ইস্যু জোটের ইস্যু নয়। তাই কোন ভাবেই বিএনপি’র নিজস্ব রাজনৈতিক আন্দোলনের সাথে নিজেদেরকে জড়াতে চায় না তারা। তা ছাড়া অগ্নিসংযোগ থেকে শুরু করে বিভিন্ন নাশকতার মামলায় জামায়াতের নেতা-কর্মীরা জড়িত থাকায় জামায়াত দলীয় কর্মসূচিই পালন করতে পারছে না। দলীয় কার্যালয় খুলতে পারছে না।
এমন পরিস্থিতিতে বিএনপির সমর্থনে আন্দোলনে নামলে জামায়াতের বিরুদ্ধে ধরপাকড় জোরালো হবে। জোট মিত্রের জন্য আবারও প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়তে নারাজ জামায়াত।
জামায়াতে বিশ্বস্ত সূত্র হতে জানা যায়, জোট হতে বিতাড়িত হওয়ার আশঙ্কা করছে দলটির নীতিনির্ধারকরা। তারা নিশ্চিত হতে পেরেছে যে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে আগামী নির্বাচনে জোট হতে জামায়াতকে বহিষ্কার করে দিতে পারে বিএনপি।
এ সমস্ত কারণে বিএনপির আন্দোলনে নিজেদের যুক্ত করাকে ভালো সিদ্ধান্ত হিসেবে দেখছে না জামায়াত।
তবে কেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সাথে একতাবদ্ধ হয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনে শরিক হচ্ছে না জামায়াত তার কারণ অনুসন্ধানে বের হয়ে আসে ভিন্ন তথ্য।
জামায়াতের অনেক নেতার সাথে কথা বলে জানা যায়, বিএনপির আন্দোলনে যোগ না দেয়ার কারণ হচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় যখন জামায়াতের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের বিচার করা হচ্ছিল তখন নীরব ভূমিকা পালন করেছিল বিএনপি।
সেই তথ্যমতে, নিজেদের মিত্র বিএনপির দেখানো পথেই হাঁটছে জামায়াত। প্রাপ্ত সূত্র মতে আরও নিশ্চিত হওয়া যায় যে, আন্দোলনের না জড়ানোর পক্ষে জামায়াতের অভিমত হচ্ছে বিএনপি চেয়ারপারসনের মুক্তির দাবিতে আন্দোলন একান্তই বিএনপির ইস্যু।
এ ইস্যু জোটের ইস্যু নয়। তাই কোন ভাবেই বিএনপি’র নিজস্ব রাজনৈতিক আন্দোলনের সাথে নিজেদেরকে জড়াতে চায় না তারা। তা ছাড়া অগ্নিসংযোগ থেকে শুরু করে বিভিন্ন নাশকতার মামলায় জামায়াতের নেতা-কর্মীরা জড়িত থাকায় জামায়াত দলীয় কর্মসূচিই পালন করতে পারছে না। দলীয় কার্যালয় খুলতে পারছে না।
এমন পরিস্থিতিতে বিএনপির সমর্থনে আন্দোলনে নামলে জামায়াতের বিরুদ্ধে ধরপাকড় জোরালো হবে। জোট মিত্রের জন্য আবারও প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়তে নারাজ জামায়াত।
জামায়াতে বিশ্বস্ত সূত্র হতে জানা যায়, জোট হতে বিতাড়িত হওয়ার আশঙ্কা করছে দলটির নীতিনির্ধারকরা। তারা নিশ্চিত হতে পেরেছে যে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে আগামী নির্বাচনে জোট হতে জামায়াতকে বহিষ্কার করে দিতে পারে বিএনপি।
এ সমস্ত কারণে বিএনপির আন্দোলনে নিজেদের যুক্ত করাকে ভালো সিদ্ধান্ত হিসেবে দেখছে না জামায়াত।