
সেবা ডেস্ক: সম্প্রতি চালু হওয়া ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল পর্যন্ত কমিউটার ট্রেন “টাঙ্গাইল এক্সপেস” এখন থেকে কমিউটার ফরমেটের পরির্বতে ৬ কোচের ব্রডগেজ র্যাক দ্বারা পরিচালিত হবে এ সার্ভিস। গতকাল থেকেই এই সার্ভিসের পরিবর্তন আনা হয়।
অপরদিকে, যে কমিউটার ট্রেনটি রয়েছে তা আজ থেকে তুরাগ এক্সপ্রেস তার নিজের র্যাক নিয়ে তুরাগ ১,২,৩,৪ হিসাবে পুনরায় ঢাকা জয়দেবপুর ঢাকা চলবে বলে জানিয়েছেন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
৬ কোচের ব্রডগেজ ট্রেনটি প্রতিদিন সকাল ৬ টা ৪৫মিনিটে টাঙ্গাইলের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে ৯টা ৩০মিনিটে। আবার ঢাকা থেকে টাঙ্গাইলের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা ২০মিনিটে ছেড়ে আসবে এবং বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেল স্টেশনে রাত ৮টা ৫০ মিনিটে অবস্থান করবে। সেই সাথে টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা যাওয়ার সময় টাঙ্গাইলের ঘারিন্দা, মির্জাপুর, কালিয়াকৈর, জয়দেবপুর, বিমানবন্দর ও কমলাপুর স্টেশনে গিয়ে স্টপেজ দিবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও এ ট্রেনে শোভন ২টি, শোভন চেয়ার ১টি, ফাস্টক্লাস ১টি, পাওয়ার কার ১টি এবং লাগেজ ভ্যান প্লাস গার্ড ব্রেক ১টি র্যাক থাকবে।
টাঙ্গাইল ঘারিন্দা স্টেশন মাস্টার মো. জালাল উদ্দিন বলেন, বর্তমানে টাঙ্গাইল থেকে ঢাকায় প্রতিদিন আড়াইশ’ থেকে তিনশত যাত্রী যাতায়াত করে। এ ট্রেন চালু হওয়ায় টাঙ্গাইলবাসীর জন্য অনেক ভালো হয়েছে। এখন থেকে আর কোন যাত্রীকে হয়রানি কিংবা যাতায়াতের কষ্ট ভোগ করতে হবে না। আর এ ট্রেনের জন্য তিন ক্যাটাগরির ভাড়া নির্ধারন করা হয়েছে। এরমধ্যে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব স্টেশন থেকে শোভন কোচ এর ভাড়া ১১৫ টাকা, শোভন চেয়ার ১৩৫ এবং ফাস্টক্লাস ১৮০ টাকা, ঘারিন্দা রেল স্টেশন থেকে শোভন কোচ এর ভাড়া ৯৫ টাকা, শোভন চেয়ার ১১৫ এবং ফাস্টক্লাস এ ১৫৫টাকা এবং মির্জাপুর থেকে শোভন কোচ এর ভাড়া ৭০ টাকা, শোভন চেয়ার ভাড়া ৮৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
অপরদিকে, যে কমিউটার ট্রেনটি রয়েছে তা আজ থেকে তুরাগ এক্সপ্রেস তার নিজের র্যাক নিয়ে তুরাগ ১,২,৩,৪ হিসাবে পুনরায় ঢাকা জয়দেবপুর ঢাকা চলবে বলে জানিয়েছেন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
৬ কোচের ব্রডগেজ ট্রেনটি প্রতিদিন সকাল ৬ টা ৪৫মিনিটে টাঙ্গাইলের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে ৯টা ৩০মিনিটে। আবার ঢাকা থেকে টাঙ্গাইলের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা ২০মিনিটে ছেড়ে আসবে এবং বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেল স্টেশনে রাত ৮টা ৫০ মিনিটে অবস্থান করবে। সেই সাথে টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা যাওয়ার সময় টাঙ্গাইলের ঘারিন্দা, মির্জাপুর, কালিয়াকৈর, জয়দেবপুর, বিমানবন্দর ও কমলাপুর স্টেশনে গিয়ে স্টপেজ দিবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও এ ট্রেনে শোভন ২টি, শোভন চেয়ার ১টি, ফাস্টক্লাস ১টি, পাওয়ার কার ১টি এবং লাগেজ ভ্যান প্লাস গার্ড ব্রেক ১টি র্যাক থাকবে।
টাঙ্গাইল ঘারিন্দা স্টেশন মাস্টার মো. জালাল উদ্দিন বলেন, বর্তমানে টাঙ্গাইল থেকে ঢাকায় প্রতিদিন আড়াইশ’ থেকে তিনশত যাত্রী যাতায়াত করে। এ ট্রেন চালু হওয়ায় টাঙ্গাইলবাসীর জন্য অনেক ভালো হয়েছে। এখন থেকে আর কোন যাত্রীকে হয়রানি কিংবা যাতায়াতের কষ্ট ভোগ করতে হবে না। আর এ ট্রেনের জন্য তিন ক্যাটাগরির ভাড়া নির্ধারন করা হয়েছে। এরমধ্যে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব স্টেশন থেকে শোভন কোচ এর ভাড়া ১১৫ টাকা, শোভন চেয়ার ১৩৫ এবং ফাস্টক্লাস ১৮০ টাকা, ঘারিন্দা রেল স্টেশন থেকে শোভন কোচ এর ভাড়া ৯৫ টাকা, শোভন চেয়ার ১১৫ এবং ফাস্টক্লাস এ ১৫৫টাকা এবং মির্জাপুর থেকে শোভন কোচ এর ভাড়া ৭০ টাকা, শোভন চেয়ার ভাড়া ৮৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।