
ভূঞাপুর প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের গোপালপুরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো লাল-সবুজের পতাকায় মোড়ানো ক্ষুদে বাংলাদেশ। বিজয়ের এই ডিসেম্বরে কোমলমতি শিশুদের জাতীয় পতাকায় মোড়ানো দৃষ্টিনন্দন স্কুল গুলো উপহার দেয়া হয়েছে।
জানা যায়, শিশুদের স্কুলগামী করা, ঝরেপড়া রোধ, জাতীয় পতাকা ও সঙ্গীতের প্রতি শ্রদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধে হাতেখড়ি দেয়ার লক্ষ্যে গোপালপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে এ ব্যতিক্রমধর্মী উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছে। উপজেলার ১৫৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনের সবকটিই লাল সবুজের রং আ্ঁকিয়ে জাতীয় পতাকার চিত্রে মুডিয়ে দেয়া হয়েছে। পুরো স্কুল ভবনটিই যেন একটি লালসবুজ পতাকা। পেশাদার শিল্পীদের দিয়ে অঙ্কন কাজ করানোয় একেকটি স্কুলকে একেকটি লালসবুজের বাংলাদেশ মনে হচ্ছে। কোন কোন স্কুলের ভেতরের দেয়ালও একই ভাবে মনোরম চিত্রে শোভায়িত করা হয়েছে। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের চিত্রকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে।

মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আঞ্জু আনোয়ারা ময়না জানান, এটি একটি মডেল। লাল সবুজ পতাকায় মোড়ানো ভবন মানেই সেটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এজন্য কাউকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুঁজে বের করতে কষ্ট করতে হয়না।
তিনি আরো জানান, প্রথম শ্রেণীতে পড়া একটি কচি-কাচা শিশু এখন সহজেই জাতীয় পতাকা চিনতে পারে। স্কুলে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে সে স্বাচ্ছন্দবোধ করে। লাল সবুজকে মন থেকে সে ভালোবাসতে শুরু করে। জাতীয় পতাকার সাথে সাথে সে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনতে দারুন পছন্দ করে। জাতীয় পতাকা, সঙ্গীত আর মুক্তিযুদ্ধ তার হৃদয়ে একাকার হয়ে যায়। শিশুটি মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ নিয়েই বড় হয়ে উঠার পাশাপাশি দেশপ্রেমের সাথে পরিচিত হবে। উপজেলা শিক্ষা অফিসার রফিকুল ইসলাম রুমি জানান, এ উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ২৭ হাজার শিশু পড়ালেখা করে। এসব শিশুদের মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ শেখানোর পাশাপাশি প্রত্যেকটি বিদ্যালয়কে শিশুদের জন্য সেকেন্ড হোম করার চিন্তা থেকেই ‘এক্সিল্যান্ট স্কুল’ নামে এ ব্যতিক্রমধর্মী প্রয়াস নেয়া হয়। এতে সুফল মিলছে বলে জানান তিনি।
⇘সংবাদদাতা: ভূঞাপুর প্রতিনিধি
জানা যায়, শিশুদের স্কুলগামী করা, ঝরেপড়া রোধ, জাতীয় পতাকা ও সঙ্গীতের প্রতি শ্রদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধে হাতেখড়ি দেয়ার লক্ষ্যে গোপালপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে এ ব্যতিক্রমধর্মী উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছে। উপজেলার ১৫৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনের সবকটিই লাল সবুজের রং আ্ঁকিয়ে জাতীয় পতাকার চিত্রে মুডিয়ে দেয়া হয়েছে। পুরো স্কুল ভবনটিই যেন একটি লালসবুজ পতাকা। পেশাদার শিল্পীদের দিয়ে অঙ্কন কাজ করানোয় একেকটি স্কুলকে একেকটি লালসবুজের বাংলাদেশ মনে হচ্ছে। কোন কোন স্কুলের ভেতরের দেয়ালও একই ভাবে মনোরম চিত্রে শোভায়িত করা হয়েছে। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের চিত্রকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে।

মুক্তিযোদ্ধা নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আঞ্জু আনোয়ারা ময়না জানান, এটি একটি মডেল। লাল সবুজ পতাকায় মোড়ানো ভবন মানেই সেটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এজন্য কাউকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুঁজে বের করতে কষ্ট করতে হয়না।
তিনি আরো জানান, প্রথম শ্রেণীতে পড়া একটি কচি-কাচা শিশু এখন সহজেই জাতীয় পতাকা চিনতে পারে। স্কুলে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে সে স্বাচ্ছন্দবোধ করে। লাল সবুজকে মন থেকে সে ভালোবাসতে শুরু করে। জাতীয় পতাকার সাথে সাথে সে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনতে দারুন পছন্দ করে। জাতীয় পতাকা, সঙ্গীত আর মুক্তিযুদ্ধ তার হৃদয়ে একাকার হয়ে যায়। শিশুটি মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ নিয়েই বড় হয়ে উঠার পাশাপাশি দেশপ্রেমের সাথে পরিচিত হবে। উপজেলা শিক্ষা অফিসার রফিকুল ইসলাম রুমি জানান, এ উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ২৭ হাজার শিশু পড়ালেখা করে। এসব শিশুদের মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ শেখানোর পাশাপাশি প্রত্যেকটি বিদ্যালয়কে শিশুদের জন্য সেকেন্ড হোম করার চিন্তা থেকেই ‘এক্সিল্যান্ট স্কুল’ নামে এ ব্যতিক্রমধর্মী প্রয়াস নেয়া হয়। এতে সুফল মিলছে বলে জানান তিনি।
⇘সংবাদদাতা: ভূঞাপুর প্রতিনিধি

খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।