মনির হোসেন, কালিহাতী প্রতিনিধি : টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে সরকারী দুটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুরাতন ভবন টেন্ডার ছাড়াই ভাঙ্গার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়নের আদাবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও গিলা বাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন বরাদ্দ হওয়ায় পুরাতন ভবন ভেঙ্গে ফেলার প্রয়োজন দেখা দিলে স্থানীয় স্কুল কমিটি ও প্রভাবশালীদের সহযোগীতায় ভবন ভাঙ্গার কাজ শুরু করছে বলে স্থানীয় গ্রামবাসী সাংবাদিকদের জানিয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ জানুয়ারী) সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, আদাবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টিন সেড বিল্ডিং এর টিন শ্রমিকরা খুলে ফেলেছে। ভবন ভাঙ্গার কাজ শুরু করেছে। সকালে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শুকুর মাহমুদ ভবন ভাঙ্গার কাজ শুরু করিয়ে দিয়েছেন বলে শ্রমিকরা জানায়।
জানা গেছে, বিনা টেন্ডারে সরকারী ভবন ভাঙ্গার নিয়ম না থাকলেও সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ভবন ভাঙ্গার কাজ শুরু করায় এলাকায় অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। এলাকাবাসীর সাথে কোনোরকম পরামর্শ বা যোগাযোগ না করে অসৎ উদ্দেশে গোপনে ভবন ভাঙ্গার কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী।
নারান্দিয়া ইউপি চেয়ারম্যান শুকুর মাহমুদ বলেন, কমিটির রেজুলেশনের মাধ্যমে ঘরটি ভাঙ্গা হচ্ছে বলে আমি শুনেছি। কিন্তু আমি ভাঙ্গার সাথে জড়িত না। আদাবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সদস্য হাতেম আলী জানান, ইঞ্জিনিয়ার ও উপজেলা চেয়ারম্যানের নির্দেশক্রমে ভাঙ্গার কাজ শুরু করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে কালিহাতী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ফজলুল হক জানান, "আদাবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও গিলা বাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুরাতন ভবন ভাঙ্গার কোনো টেন্ডার হয়নি।" উপজেলা নির্বাহী অফিসার অমিত দেবনাথ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, “টেন্ডার ছাড়া সরকারী ভবন ভাঙ্গার নিয়ম নেই। বিষয়টি আমার জানা নেই। বিষয়টি অবগত হয়ে আমি এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।”
⇘সংবাদদাতা: মনির হোসেন
উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়নের আদাবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও গিলা বাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন বরাদ্দ হওয়ায় পুরাতন ভবন ভেঙ্গে ফেলার প্রয়োজন দেখা দিলে স্থানীয় স্কুল কমিটি ও প্রভাবশালীদের সহযোগীতায় ভবন ভাঙ্গার কাজ শুরু করছে বলে স্থানীয় গ্রামবাসী সাংবাদিকদের জানিয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ জানুয়ারী) সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, আদাবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টিন সেড বিল্ডিং এর টিন শ্রমিকরা খুলে ফেলেছে। ভবন ভাঙ্গার কাজ শুরু করেছে। সকালে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শুকুর মাহমুদ ভবন ভাঙ্গার কাজ শুরু করিয়ে দিয়েছেন বলে শ্রমিকরা জানায়।
জানা গেছে, বিনা টেন্ডারে সরকারী ভবন ভাঙ্গার নিয়ম না থাকলেও সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ভবন ভাঙ্গার কাজ শুরু করায় এলাকায় অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। এলাকাবাসীর সাথে কোনোরকম পরামর্শ বা যোগাযোগ না করে অসৎ উদ্দেশে গোপনে ভবন ভাঙ্গার কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী।
নারান্দিয়া ইউপি চেয়ারম্যান শুকুর মাহমুদ বলেন, কমিটির রেজুলেশনের মাধ্যমে ঘরটি ভাঙ্গা হচ্ছে বলে আমি শুনেছি। কিন্তু আমি ভাঙ্গার সাথে জড়িত না। আদাবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সদস্য হাতেম আলী জানান, ইঞ্জিনিয়ার ও উপজেলা চেয়ারম্যানের নির্দেশক্রমে ভাঙ্গার কাজ শুরু করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে কালিহাতী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ফজলুল হক জানান, "আদাবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও গিলা বাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুরাতন ভবন ভাঙ্গার কোনো টেন্ডার হয়নি।" উপজেলা নির্বাহী অফিসার অমিত দেবনাথ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, “টেন্ডার ছাড়া সরকারী ভবন ভাঙ্গার নিয়ম নেই। বিষয়টি আমার জানা নেই। বিষয়টি অবগত হয়ে আমি এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।”
⇘সংবাদদাতা: মনির হোসেন
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।