জহুরুল ইসলাম, বেলকুচি প্রতিনিধি: সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে ১৮ ফুট সড়কের ৬ ফুট দখল করে দীর্ঘ দিন ধরে বানিজ্যিক কর্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে স্থানীয় হকাররা।
বেলকুচি পৌর এলাকাস্থ মুকুন্দগাঁতী ঢালু থেকে শুরু করে সোহাগপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত অতিব্যস্ত জনপদ হিসাবে পরিচিত। প্রতিদিন এই অাঞ্চলিক সড়কটি ব্যবহার করে হাজার হাজার শিক্ষার্থী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় যায়।
এছাড়াও বাস-ট্রাক, সিএনজি, আটোভ্যান, ব্যাটারী চালিত রিক্সা, মটরসাইকেল সহ নানা রকম যানবহন ব্যবহার করে বেলকুচি উপজেলার কান্দাপাড়া, দৌলতপুর,বলরামপুরসহ উলাপাড়া ও শাহাজাদপুর উপজেলায় যাতায়াত করে ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন এলাকার লোকজন। বানিজ্যিক এলাকা হিসাবে বিশেষ খ্যাতি থাকার কারনে মুকুন্দগাতী বাজারে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ক্রেতারা কেনাকাটা করার জন্য আসেন।
দিনে ও রাতে সমহারে ব্যস্ত থাকা জনপদটির যে সড়কটি প্রধান সেটা মাত্র ১৮ ফুট হওয়ায় প্রতিনিয়ত আটোভ্যান সহ বিভিন্ন যানবাহনদ্বারা যানজট লেগেই থাকে। ১৮ ফুট সড়কের ২দ্বারে ৬ ফুট স্থানীয় প্রভাবশালী হকারদের দখলে।
এই সড়কের জায়গা দখল করে তারা বিভিন্ন বানিজ্যিক কাজ পরিচালনা করে আসছে। এতে স্থানীয় প্রশাসনে নেই কোন তৎপরতা বা সড়ক দখল মুক্ত করে যাতায়াতের ব্যবস্থাকে তরান্বিত করার উদ্যোগ।
মুকুন্দগাঁতী বাজারে কেনাকাটা করতে আসা ক্রেতারা বলেন, মুকুন্দগাঁতী ঢালু থেকে শুরু করে কবরস্থান পর্যন্ত অপরদিকে সোহাগপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে গেট থেকে চক সোহাগপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত সব সময় যানজট লেগেই থাকে। সড়কের যানজটের প্রধান কারন হচ্ছে ২ দ্বারে অবৈধ ভাবে গড়ে ওঠা হকারদের দোকান।
এমনিতেই চাহিদা তুলনায় সড়কটি অপ্রসস্থ। আর এসব দোকান থাকার কারনে আমরা ঠিক মত চলাফেরা করতে পারি না। সব সময় যানজট লেগেই থাকে। আমরা এই যানজট নিরসনের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
সড়কের উপরে ব্যবসাকারী হকারেরা জানায়, আমরা সড়কের পাশে ব্যবসা করি মাসে ১৫শ থেকে ২ হাজার টাকা দিয়ে। তবে বিশেষ কোন কারনে আমাদের এককালীন বড় অংকের টাকা দিতে হয় বাজার ইজারাদারসহ বিভিন্ন মহলকে।
এ বিষয়ে স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম সাইফুর রহমানের সাথে কথা বলে জানা যায়, বেলকুচিতে যে সকল অবৈধ স্থাপনাসহ দোকান-পাঠ আছে তা খুব দ্রুত মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে।
⇘সংবাদদাতা: জহুরুল ইসলাম
মুকুন্দগাঁতী বাজারে কেনাকাটা করতে আসা ক্রেতারা বলেন, মুকুন্দগাঁতী ঢালু থেকে শুরু করে কবরস্থান পর্যন্ত অপরদিকে সোহাগপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে গেট থেকে চক সোহাগপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত সব সময় যানজট লেগেই থাকে। সড়কের যানজটের প্রধান কারন হচ্ছে ২ দ্বারে অবৈধ ভাবে গড়ে ওঠা হকারদের দোকান।
এমনিতেই চাহিদা তুলনায় সড়কটি অপ্রসস্থ। আর এসব দোকান থাকার কারনে আমরা ঠিক মত চলাফেরা করতে পারি না। সব সময় যানজট লেগেই থাকে। আমরা এই যানজট নিরসনের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
সড়কের উপরে ব্যবসাকারী হকারেরা জানায়, আমরা সড়কের পাশে ব্যবসা করি মাসে ১৫শ থেকে ২ হাজার টাকা দিয়ে। তবে বিশেষ কোন কারনে আমাদের এককালীন বড় অংকের টাকা দিতে হয় বাজার ইজারাদারসহ বিভিন্ন মহলকে।
এ বিষয়ে স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম সাইফুর রহমানের সাথে কথা বলে জানা যায়, বেলকুচিতে যে সকল অবৈধ স্থাপনাসহ দোকান-পাঠ আছে তা খুব দ্রুত মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে।
⇘সংবাদদাতা: জহুরুল ইসলাম
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।