সেবা ডেস্ক: কলমি শাক এক প্রকারের অর্ধ-জলজ লতা। এর পাতাসহ ডগা শাক হিসাবে খাওয়া হয়। কলমি শাক পুষ্টি গুনে অনন্য।আমাদের দেশে সাধারনত কলমি শাক ভাজি করে বেশি খাওয়া হয়।
* উপকারিতা:
১. কলমি শাকে রয়েছে ক্যালসিয়াম যা আমাদের হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে।
২. কলমি শাকে থাকা আঁশ কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে ।
৩. কলমি শাকে পর্যাপ্ত পরিমানে লৌহ রয়েছে যা রক্ত শূন্যতার রোগীদের জন্য দারুন উপকারি।
৪. কলমি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি যা স্কার্ভি রোগসহ অন্যান্য রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে ।
৫. কলমি শাক বসন্ত রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
৬. জন্মের পর শিশু মায়ের বুকের দুধ না পেলে মাকে কলমি শাক রান্না করে খাওয়ালে শিশু পর্যাপ্ত পরিমানে দুধ পাবে।
৮. পিঁপড়া, মৌমাছি, বিছা বা কোন পোকা-মাকড় কামড়ালে এই কলমী শাকের পাতা ডগাসহ রস করে লাগালে যন্ত্রণা কমে যায়।
* প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যোপযোগী শাকে আছে –
প্রোটিন - ১.৮ গ্রাম আঁশ - ০.৬ গ্রাম
ক্যালসিয়াম - ৯০ মিগ্রা. ভিটামিন সি – ৫৮ মিগ্রা.
লোহা - ৪.৮ মিগ্রা. ক্যারোটিন - ৩ মিগ্রা.
-সেবা হট নিউজ: সত্য প্রকাশে আপোষহীন
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।