শফিকুল ইসলাম: বন্যা ও অতিবৃষ্টির ফলে রৌমারী থানা মোড় হতে খনজনমারা বাইটকামারী হয়ে দাঁতভাঙ্গা শালু মোড় পযর্স্ত ১৪ কিলোমিটার সড়ক দুই স্থানে ভেঙ্গে যাওয়াসহ খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় চরম দূর্ভোগে পড়েছে ভূক্তভোগী এলাকাবাসী। দীর্ঘ দিন ধরে সংস্কারের অভাবে ভাঙ্গাচুরা সড়কটি মরণ ফাঁদে পরিণত হওয়ায় বন্দবেড়, চরশৌলমারী ও দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের যানবাহন ও জনসাধারণের যোগাযোগে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
যানবাহন চলাচল না করায় পায়ে হেটে জীবনের ঝুকি নিয়ে প্রতিদিনই ৩টি ইউনিয়নের মানুষ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষিসহ সরকারী বিভিন্ন সেবা ও সহযোগীতা হাট-বাজারের কাজে আসতে হয় উপজেলা সদরে।
রবিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পাকা সড়কটি খানাখন্দ বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে, খনজনমারা ¯øুইচগেট, মুখতলা নামক স্থানসহ ১৩টি জাগায় বন্যা পনির স্্েরাতে ভেঙ্গে গেছে।
অটোবাইক চালক বাদশা, হাবিবুর, লালচান বলেন, রাস্তাটি জাগায় জাগায় ভেঙ্গে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় বৃষ্টির পানি জমে থাকে গাড়ি চালান যায়না চাকা ফ্রি ঘোড়ে, রাস্তাটি মেরামত না করলে আমরা এই রাস্তা আর গাড়ি চালাতে পারবোনা টাপুরচর হয়ে ৫কিলোমিটার ঘুড়ে রৌমারী যাইতে হবে।
স্থানীয় সিএসডিকে এনজিও’র নির্বাহী পরিচালক মো. আবু হানিফ মাস্টার জানান, বন্দবেড় ইউনিয়নের খনজনমার ¯øুইচগেট থেকে বাইটকামারী, পূর্বপাখিউড়া হয়ে দাঁতভাঙ্গা পযর্ন্ত ১৪কি.মি. পাকা রাস্তাটি দীর্ঘ দিন ধরে সংস্কারের না হওয়ায় ২০১৯সালের বন্যায় ১৩জাগায় ভেঙ্গে গর্তের সৃষ্টি হয়ে চলাচলা অযোগ্য হয়ে পড়েছে।
বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান মো. কবির হোসেন জানান, বন্যায় সড়কটি ভেঙ্গে চুড়ে চলাচলের অযোগ্য হওয়ায় জনসাধারণ ও যানবাহন চলাচলের মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. আব্দুল জলিল বলেন, পাকা রাস্তাটি সংস্কার ও মেরামত কারার জন্য টেন্ডার হয়েছে, আশা করি খুব তারাতাড়ি কাজ শুরু হবে।
-সেবা হট নিউজ: সত্য প্রকাশে আপোষহীন
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।