অধিদফতর জানিয়েছে, ভারতের টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সেরাম ইনস্টিটিউট অগ্রিম টাকা হিসেবে ব্যাংক গ্যারান্টি নেবে। বাকি টাকা টিকা সরবরাহ শুরু করার পর দেয়া হবে।
গত শুক্রবার ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে উৎপাদিত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা ভাইরাসের টিকা অনুমোদন দিয়েছে দেশটির সরকার।
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার এই টিকার তিন কোটি ডোজ কিনতে এরই মধ্যে সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ সরকার।
চুক্তি অনুযায়ী, তারা যদি আগামী জুনের মধ্যে টিকা দিতে না পারে তাহলে বাংলাদেশ অগ্রিম এই টাকা ফেরত নেবে। সবকিছু ঠিক থাকলে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশ টিকা আনতে পারবে বলে আশা করছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার কাছ থেকে এই টিকা বাংলাদেশে সরবরাহ করবে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। ‘এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর’ হিসেবে বাংলাদেশ সরকারকে সরবরাহ করার পাশাপাশি বাণিজ্যিকভাবেও এই টিকা বিক্রির পরিকল্পনার কথা বেক্সিমকো এরই মধ্যে জানিয়েছে।
বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে যুক্তরাজ্য গত ৩০ ডিসেম্বর অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনাভাইরাসের টিকা কোভিশিল্ডের ব্যবহারের অনুমোদন দেয়। এরপর এ টিকা আর্জেন্টিনাতেও অনুমোদন পায়।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।