পত্নীতলা প্রতিনিধি: চলমান করোনা মহামারির সংক্রমন রোধে পত্নীতলা উপজেলা প্রশাসন সোমবার (২৮জুন) হতে বৃহস্পতিবার (১জুলাই) মধ্যরাত পর্যন্ত লকডাউন ঘোষনা করে।
উক্ত ঘোষনা অনুযায়ী ঔষুধের দোকান লকডাউনের আওতামুক্ত রাখা হয়। হোটেল রেস্তরার ক্ষেত্রে পার্শেলে খাবার বিক্রয় করার কথা থাকলেও প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গলি দেখিয়ে নজিপুর সদরে মক্কা ও মদিনা হোটেলে স্বাভাবিক নিয়মে খাবার পরিবেশন করেই চলছে।
সরেজমিনে গিয়ে ঘটনার সত্যতা পাওয়ার পরে পত্নীতলা নির্বাহী অফিসার লিটন সরকারকে ৩টা ০৬ মিনিটে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রতিবেদককে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেও বিকাল ৫টা পযর্ন্ত দায়িত্বরত কোন কর্মকর্তাকে দেখা যায়নি।
কথা বলার এক পর্যায়ে বেশ কয়েকজন অটো চালক ও ছোট দোকানদার আক্ষেপের সুরেই জানান ধনিদের দোকান খোলা থাকবে আর এই গরিবদের পেটে লাথি মেরে কি লাভ? যদিও নামেই লকডাউন কিন্তু যে উদ্দেশ্যে লকডাউন তা কোন ভাবেই মানা হয়না।
স্বাস্থ্য বিধিও উপেক্ষিত। পুলিশ প্রশাসন চড়া ভ্যান, রিক্সা ওয়ালা, পান বিক্রেতাদের উপর, অস্থায়ী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের উপর।


খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।