নোয়াখালী: নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার
নলেরচর ইউনিয়নের কেরিংচর এলাকার মেঘনা নদীর তীর (পাড়ের উপরের অংশ) মাটি ধসে
পড়ে ৩ ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে মেঘনার পাড় থেকে তাদের মৃতদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন-উপজেলার নলেরচর ইউনিয়নের নৌঙ্গরপাড় এলাকার হাসান আলীর ছেলে মো. রিয়াজ উদ্দিন (১০), জিয়া উল হক (৮) ও মো. রাহাত (৬)।
নিহতের পরিবারের বরাত দিয়ে তাদের চাচা আনোয়ার হোসেন জানান, সোমবার সকাল ৯টার দিকে মাছ ধরতে বরশি নিয়ে রিয়াজ, জিয়া ও রাহাত মেঘনা নদীর কূলে যায়। পরে ওই দিন তারা আর বাড়ি ফিরেনি। দিনে বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করেও তাদের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে মঙ্গলবার দুপুরে তারা যে স্থানে মাছ ধরতে গিয়েছিল ওই স্থানে গিয়ে খোঁজ করলে মাটির নিচে একজনের মাথা দেখতে পায়। পরে মাটি সরিয়ে বাকি দু’জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরো জানান, ধারণা করা হচ্ছে তারা নদীর তীরে বসে বরশি দিয়ে মাছ ধরার সময় বৃষ্টিতে উপরের পাড়ের মাটি ভেঙে তাদের ওপর পড়লে তারা তিনজন মাটির নিচে চাপা পড়ে তাদের মৃত্যু হয়।
হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরুল হুদা নদীর কূল ভেঙে তিন সহোদরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে মেঘনার পাড় থেকে তাদের মৃতদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন-উপজেলার নলেরচর ইউনিয়নের নৌঙ্গরপাড় এলাকার হাসান আলীর ছেলে মো. রিয়াজ উদ্দিন (১০), জিয়া উল হক (৮) ও মো. রাহাত (৬)।
নিহতের পরিবারের বরাত দিয়ে তাদের চাচা আনোয়ার হোসেন জানান, সোমবার সকাল ৯টার দিকে মাছ ধরতে বরশি নিয়ে রিয়াজ, জিয়া ও রাহাত মেঘনা নদীর কূলে যায়। পরে ওই দিন তারা আর বাড়ি ফিরেনি। দিনে বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করেও তাদের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে মঙ্গলবার দুপুরে তারা যে স্থানে মাছ ধরতে গিয়েছিল ওই স্থানে গিয়ে খোঁজ করলে মাটির নিচে একজনের মাথা দেখতে পায়। পরে মাটি সরিয়ে বাকি দু’জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরো জানান, ধারণা করা হচ্ছে তারা নদীর তীরে বসে বরশি দিয়ে মাছ ধরার সময় বৃষ্টিতে উপরের পাড়ের মাটি ভেঙে তাদের ওপর পড়লে তারা তিনজন মাটির নিচে চাপা পড়ে তাদের মৃত্যু হয়।
হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরুল হুদা নদীর কূল ভেঙে তিন সহোদরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।