বয়স ১১। এই বয়সেই ভয়ানক রাগী সে। আর সে রাগ এমনই বাঁধনছাড়া যে বাবা-মাকেও বাড়ি থেকে বের করে দিতে পিছ-পা নয় খুদে। তার এই পদক্ষেপের কারণ পিৎজা! কয়েক টুকরো পিৎজাই মা-বাবা আর ছেলের মধ্যে বিরোধের পাঁচিল তৈরি করে।
দিন দুয়েক আগের ঘটনা। দুপুরে লাঞ্চে মায়ের কাছে পিৎজা খাবে বলে বায়না জুড়েছিল লন্ডনের ওই খুদে। কিন্তু, মা তা দিতে নারাজ। ফাস্টফুডের জেরে পুষ্টিকর খাবার ছেলের মুখে রোচে না। এই ছিল মায়ের যুক্তি। ছেলেও নাছোড়বান্দা। প্রথমে কান্নাকাটি, তার পর গলা ফাটিয়ে চিত্কার- বায়না আদায়ের যাবতীয় পদ্ধতি প্রয়োগ করেও ফল মেলেনি। শেষে রেগে গিয়ে চুপ করে যায় সে। কিন্তু, তার মাথায় যে এত ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা রয়েছে তাই বা কে জানত!
দিন দুয়েক আগের ঘটনা। দুপুরে লাঞ্চে মায়ের কাছে পিৎজা খাবে বলে বায়না জুড়েছিল লন্ডনের ওই খুদে। কিন্তু, মা তা দিতে নারাজ। ফাস্টফুডের জেরে পুষ্টিকর খাবার ছেলের মুখে রোচে না। এই ছিল মায়ের যুক্তি। ছেলেও নাছোড়বান্দা। প্রথমে কান্নাকাটি, তার পর গলা ফাটিয়ে চিত্কার- বায়না আদায়ের যাবতীয় পদ্ধতি প্রয়োগ করেও ফল মেলেনি। শেষে রেগে গিয়ে চুপ করে যায় সে। কিন্তু, তার মাথায় যে এত ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা রয়েছে তাই বা কে জানত!
কাকুতি-মিনতি, সাধ্য সাধনার পালা বার বাবা-মায়ের। বন্ধ দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে তারা ছেলের কাছে ‘ক্ষমা’ চান। বাড়িতে ঢুকতে দেওয়ার জন্য ক্রমাগত অনুরোধ করতে থাকেন। ছেলেও বাড়ির ভেতর থেকে সমানে তর্ক করে যায়। নিরুপায় হয়ে বাবা-মা স্থানীয় পুলিশে খবর দেন। শেষ পর্যন্ত পুলিশ এসে দু’তরফের বিরোধ মেটাতে তৎপর হয়। বারান্দার দরজা দিয়ে ওই নাবালকের সঙ্গে রীতিমতো দর কষাকষি করতে থাকেন পুলিশ কর্তারা। তাদের কথায় রাজি হয়ে বাবা-মাকে বাড়িতে ঢুকতে দেয় ছেলে। পিৎজার অপার ক্ষমতা!