জাপানের পশ্চিমাঞ্চলে ‘স্টেশন
মাস্টার’ খ্যাত
বিড়ালের শেষকৃত্যানুষ্ঠান
পালন করা
হলো বেশ
আড়ম্বরভাবে। দীর্ঘ ৮ বছর
ধরেই বেশ
সুনামের সাথেই
জাপানের পশ্চিমাঞ্চলের
একটি লোকাল
রেলওয়েতে স্টেশন মাস্টার হিসাবে দায়িত্ব
পালন করে
আসছিলো ‘টামা’
নামের এই
বিড়ালটি।
মূলত টিকিট গেটের
কাছে যাত্রীদের
অভিবাদন জানানো
এবং স্টেশন
থেকে বের
হয়ে যাওয়া
যাত্রীদের বিদায় জানানোর কাজ করতো
টামা। আন্তরিক ব্যবহারের
মাধ্যমে খুব
দ্রুতই পর্যটকদের
দৃষ্টি আকর্ষণ
করে রীতিমতো
জনপ্রিয় হয়ে
উঠেছিলো বিড়ালটি।
গত ২২ জুন ১৬ বছর বয়সে হৃদরোগে মারা যায় বিড়ালটি। ২০০৭ সাল থেকে কিসি স্টেশনে স্টেশন মাস্টারের দায়িত্ব পালন করে আসছিলো টামা। রেলওয়ের কর্মকর্তাদের মতে, রেল কোম্পানি এবং স্থানীয় অর্থনীতিতে তার খুব ভালো অবদান রয়েছে। রেল কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে টামা’র প্রতি সম্মান জানানোর জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছিলো গতকাল রবিবার। টামা’র শেষকৃত্যানুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলো রেলওয়ের কর্মকর্তাসহ হাজার হাজার মানুষ। টামা’র স্মরণে স্থাপন করা বেদীতে ফুল দিয়ে তার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান তারা। রেল বিভাগের প্রেসিডেন্ট মিতসুনোবু কোজিমা বলেন, বিড়ালটির অর্জন এবং অবদানের জন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই। আগামী মাসেই কাছাকাছি একটি বিড়াল মঠে রাখার ব্যবস্থা করা হবে টামার মৃতদেহ। আর টামার জায়গায় স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে ‘নিতিমা’ নামের অন্য একটি বিড়ালকে। এই নিতিমাকে শিক্ষানবিশ স্টেশন মাস্টার হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।সূত্র:বিবিসি বাংলা
গত ২২ জুন ১৬ বছর বয়সে হৃদরোগে মারা যায় বিড়ালটি। ২০০৭ সাল থেকে কিসি স্টেশনে স্টেশন মাস্টারের দায়িত্ব পালন করে আসছিলো টামা। রেলওয়ের কর্মকর্তাদের মতে, রেল কোম্পানি এবং স্থানীয় অর্থনীতিতে তার খুব ভালো অবদান রয়েছে। রেল কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে টামা’র প্রতি সম্মান জানানোর জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছিলো গতকাল রবিবার। টামা’র শেষকৃত্যানুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলো রেলওয়ের কর্মকর্তাসহ হাজার হাজার মানুষ। টামা’র স্মরণে স্থাপন করা বেদীতে ফুল দিয়ে তার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান তারা। রেল বিভাগের প্রেসিডেন্ট মিতসুনোবু কোজিমা বলেন, বিড়ালটির অর্জন এবং অবদানের জন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই। আগামী মাসেই কাছাকাছি একটি বিড়াল মঠে রাখার ব্যবস্থা করা হবে টামার মৃতদেহ। আর টামার জায়গায় স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে ‘নিতিমা’ নামের অন্য একটি বিড়ালকে। এই নিতিমাকে শিক্ষানবিশ স্টেশন মাস্টার হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।সূত্র:বিবিসি বাংলা