২০০২ সালে গাড়িচাপায় পথচারি হত্যা, ১৯৯৮ সালে কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের পর নতুন করে আরেকটি গেরোয় পড়লেন বলিউডের সুপারস্টার সালমান খান।
সালমান অভিনীত ‘বীর: অ্যান এপিক লাভ স্টোরি অব অ্যা ওয়ারিয়র’ ছবির প্রযোজক বিজয় গালানি ২৫০ কোটি রুপির মানহানি মামলা করেছেন তার বিরুদ্ধে।
বিজয় উল্লেখ করেছেন, সল্লুর জোরাজুরিতে ছবিটিতে অর্থলগ্নি করতে সম্মতি জানিয়েছিলেন তিনি। এতে কাজ করার জন্য ৪৯ বছর বয়সী এই অভিনেতা পারিশ্রমিক নেন ১০ কোটি রুপি।
তবে ইরোস এন্টারটেইনমেন্ট ছবির পরিবেশনা স্বত্ত্ব নেওয়ার পর চুক্তি ছিলো, লাভ হলে ১৫ কোটি রুপি পাবেন সালমান। কিন্তু ২০১০ সালের জানুয়ারি মুক্তিপ্রাপ্ত ‘বীর’ বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে। ওই বছরের এপ্রিলে তার অফিস থেকে গালানিকে পারিশ্রমিক পরিশোধের জন্য চিঠি দিয়ে জানানো হয়। এরপর সিনটা’র (সিনে অ্যান্ড টিভি আর্টিস্টস অ্যাসোসিয়েশন) কাছে চুক্তির ব্যাপারে জানান। কিন্তু সংগঠনটি তার পক্ষে বিজয়ের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার চিঠি পাঠায়। এরপরই তিনি আদালতের দ্বারস্থ হন।
তিনি বলেন, ‘গত তিন বছর কতটা সম্মানহানির মধ্য দিয়ে পার করেছি বলে বোঝাতে পারবো না। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়েছি, আইনি প্রক্রিয়া চালাতে গিয়ে অঢেল টাকাও গেছে। তাই সালমানের বিরুদ্ধে হয়রানির মামলা করেছি।’
সালমান অভিনীত ‘বীর: অ্যান এপিক লাভ স্টোরি অব অ্যা ওয়ারিয়র’ ছবির প্রযোজক বিজয় গালানি ২৫০ কোটি রুপির মানহানি মামলা করেছেন তার বিরুদ্ধে।
বিজয় উল্লেখ করেছেন, সল্লুর জোরাজুরিতে ছবিটিতে অর্থলগ্নি করতে সম্মতি জানিয়েছিলেন তিনি। এতে কাজ করার জন্য ৪৯ বছর বয়সী এই অভিনেতা পারিশ্রমিক নেন ১০ কোটি রুপি।
তবে ইরোস এন্টারটেইনমেন্ট ছবির পরিবেশনা স্বত্ত্ব নেওয়ার পর চুক্তি ছিলো, লাভ হলে ১৫ কোটি রুপি পাবেন সালমান। কিন্তু ২০১০ সালের জানুয়ারি মুক্তিপ্রাপ্ত ‘বীর’ বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে। ওই বছরের এপ্রিলে তার অফিস থেকে গালানিকে পারিশ্রমিক পরিশোধের জন্য চিঠি দিয়ে জানানো হয়। এরপর সিনটা’র (সিনে অ্যান্ড টিভি আর্টিস্টস অ্যাসোসিয়েশন) কাছে চুক্তির ব্যাপারে জানান। কিন্তু সংগঠনটি তার পক্ষে বিজয়ের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার চিঠি পাঠায়। এরপরই তিনি আদালতের দ্বারস্থ হন।
তিনি বলেন, ‘গত তিন বছর কতটা সম্মানহানির মধ্য দিয়ে পার করেছি বলে বোঝাতে পারবো না। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়েছি, আইনি প্রক্রিয়া চালাতে গিয়ে অঢেল টাকাও গেছে। তাই সালমানের বিরুদ্ধে হয়রানির মামলা করেছি।’