ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরের জন্য ৪২৫.৫০ কোটি টাকার রাজস্ব ব্যয় সম্বলিত বাজেট পেশ করা হয়েছে।
প্রস্তাবিত বাজেটে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন থেকে প্রাপ্য ৩৭১.১৫ কোটি টাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আয় থেকে ৩৯.০০ কোটি টাকা অর্থাৎ মোট ৪১০.১৫ কোটি টাকার আয় ধরা হয়েছে। ফলে আগামী অর্থ-বছরে বাজেটে ঘাটতি হবে আনুমানিক ১৫.৩৫ কোটি টাকা।
বিশ^বিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো: কামাল উদ্দীন সিনেট সভায় এ বাজেট প্রস্তাব করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি)’র সিনেটের ২০১৫ সালের বার্ষিক অধিবেশন আজ নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আজ শুরু হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেনসিনেটে চেয়ারম্যান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
সভায় অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক সবার জন্য শিক্ষার সুযোগ উন্মুক্ত করার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে জাতি, ভাষা, ধর্ম, অর্থনৈতিক অবস্থা, শারীরিক অক্ষমতা, সাংস্কৃতিক কিংবা কোন সামাজিক বৈষম্যকে প্রশ্রয় দেয়া যাবেনা। উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষিত ও দক্ষ গবেষক হিসাবে গড়ে তুলতে হবে।
তিনি পরিবর্তিত বিশ^ বাস্তবতায় সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংকট সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করার ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, শিক্ষকরাই পারেন সকল সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে শিক্ষার্থীদের স্বদেশসংলগ্ন, বিজ্ঞান মনস্ক ও প্রগতিমুখী করে গড়ে তুলতে। তিনি বিশ^বিদ্যালয় ও উচ্চশিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করার আহ্বান জানান। তিনি শিক্ষা-সংশ্লিষ্ট সকলের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করারও সুপারিশ করেন।
প্রস্তাবিত বাজেটে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন থেকে প্রাপ্য ৩৭১.১৫ কোটি টাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আয় থেকে ৩৯.০০ কোটি টাকা অর্থাৎ মোট ৪১০.১৫ কোটি টাকার আয় ধরা হয়েছে। ফলে আগামী অর্থ-বছরে বাজেটে ঘাটতি হবে আনুমানিক ১৫.৩৫ কোটি টাকা।
বিশ^বিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো: কামাল উদ্দীন সিনেট সভায় এ বাজেট প্রস্তাব করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি)’র সিনেটের ২০১৫ সালের বার্ষিক অধিবেশন আজ নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আজ শুরু হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেনসিনেটে চেয়ারম্যান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
সভায় অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক সবার জন্য শিক্ষার সুযোগ উন্মুক্ত করার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে জাতি, ভাষা, ধর্ম, অর্থনৈতিক অবস্থা, শারীরিক অক্ষমতা, সাংস্কৃতিক কিংবা কোন সামাজিক বৈষম্যকে প্রশ্রয় দেয়া যাবেনা। উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষিত ও দক্ষ গবেষক হিসাবে গড়ে তুলতে হবে।
তিনি পরিবর্তিত বিশ^ বাস্তবতায় সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংকট সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করার ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, শিক্ষকরাই পারেন সকল সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে শিক্ষার্থীদের স্বদেশসংলগ্ন, বিজ্ঞান মনস্ক ও প্রগতিমুখী করে গড়ে তুলতে। তিনি বিশ^বিদ্যালয় ও উচ্চশিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করার আহ্বান জানান। তিনি শিক্ষা-সংশ্লিষ্ট সকলের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করারও সুপারিশ করেন।