
ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম দুই ম্যাচেই পাঁচ উইকেট নেয়ার রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজুর রহমান। ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসে এমন কীর্তি রয়েছে আর একজনের। তিনি জিম্বাবুয়ের বাঁহাতি পেসার ব্রায়ান ভিটরি।
২০১১ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষেই ক্যারিয়ারের প্রথম দুই ম্যাচে পাঁচ উইকেট নিয়েছিলেন। ভিটরির পর এই বিরল কীর্তি করে দেখালেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি পেসার।
২০১১ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষেই ক্যারিয়ারের প্রথম দুই ম্যাচে পাঁচ উইকেট নিয়েছিলেন। ভিটরির পর এই বিরল কীর্তি করে দেখালেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি পেসার।
১৮৪ রানে ৮ উইকেট হারিয়েছে ভারত।
পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে আবারও মোস্তাফিজ ঝলক। পরপর দুই বলে ধোনি ও আকসার প্যাটেলকে ফিরিয়ে দেন তিনি। ওভারের তৃতীয় বলে এই তরুণ শিকার করেন ইনিংসের ‘বড় মাছ’ ধোনির উইকেটটি।
একপ্রান্ত আগলে থাকা বিভ্রান্ত হয়েছেন মোস্তাফিজের স্লোয়ারে। সৌম্যর হাতে ক্যাচ দেওয়ার আগে ৭৫ বলে ৪৭ রান করেন ভারতীয় অধিনায়ক। পরের বলেই আকসার প্যাটেল এলবির ফাঁদে পড়েন। মোস্তাফিজের হ্যাটট্রিকটা হতে দেন নি অশ্বিন। ১৭৮ রানে ৭ উইকেট হারিয়েছে সফরকারী ভারত।
প্রথম ওয়ানডের মতোই রোববার দ্বিতীয় স্পেলে এসে সফলতা পেলেন মোস্তাফিজুর রহমান। ৩৬তম ওভারের তৃতীয় বলেই মোস্তাফিজ ফিরিয়েছেন সুরেশ রায়নাকে। ১৬৩ রানে পঞ্চম উইকেট হারিয়েছে ভারত। রায়না ৩৪ রান করেন।
পঞ্চম উইকেটে ধোনির সঙ্গে রায়না ৫৩ রানের জুটি গড়েন। তৃতীয় উইকেটে ধোনি-ধাওয়ানের জুটিও প্রায় জমে গিয়েছিল। ৩৫ রানের জুটি গড়েন তারা। তাদের জুটি ভেঙে দেন নাসির। ১৩তম হাফ সেঞ্চুরি করা ধাওয়ান উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন লিটন দাসের হাতে। তিনি ৫৩ রান করেন। রাহানের বদলে একাদশে আসা আম্বাতি রাইডু উইকেটে থিতু হতে পারেননি। রুবেলের বলে পয়েন্টে নাসিরের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন রাইডু (০)।
ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই রোহিত শর্মাকে হারিয়ে ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিল ভারত। দ্বিতীয় উইকেটে বিরাট কোহলি ও শেখর ধাওয়ানের ৭৪ রানের জুটিতে বিপদ কাটিয়ে উঠে দলটি। তবে বাংলাদেশকে আবারও উল্লাসের উপলক্ষ এনে দিয়েছেন নাসির হোসেন। কোহলিকে এলবির ফাঁদে ফেলেন এই অফ স্পিনার। তিনি ২৩ রান করেন।