নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল মোবারকসহ প্রশাসনের অবসরপ্রাপ্ত ৭ জন কর্মকর্তাকে সচিব করা না করার বিষয়ে সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি। এসএসবিতে এটি উপস্থাপন করা হয়েছিলো। কিন্তু, বোর্ড এ বিষয়ে কোনো দায়িত্ব নিতে রাজি নয়। অবশেষে উপর মহলের চাপে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের দ্বারস্থ হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের আলোকেই পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা শীর্ষ নিউজের এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।
জানা গেছে, আইন মন্ত্রণালয় থেকে ইতিবাচক মতামত পাওয়া গেলে এসএসবিতে আর পাঠানো হবে না। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সরাসরি এদের পদোন্নতির আদেশ জারি করবে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৬ মে মোহাম্মদ আবদুল মোবারকের নেতৃত্বে এসব অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনপ্রশাসন সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদেরকে সচিব করার দাবি জানিয়েছিলেন।
জনপ্রশাসন সচিব ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তারা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে তাদের পক্ষে দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে আর আপিল না করে সচিব পদে পদোন্নতি দেয়ার দাবি জানান। জনপ্রশাসন সচিব ওই সময় সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) তাদের পদোন্নতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছিলেন। দেখা যাচ্ছে, তাদের দাবি মানতে গিয়ে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে এখনো আপিল করা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের জন্য পাঠানোর অর্থই হলো তাদের পদোন্নতির পক্ষে অবস্থান নেয়া। কারণ, আইন মন্ত্রণালয় সম্পর্কে এমন কথা প্রচারিত আছে যে, সাধারণত চাহিদা অনুযায়ীই মতামত দেয়। কেউ কেউ তাই আইন মন্ত্রণালয়কে ‘রাবার স্ট্যাম্প’ নামেও আখ্যায়িত করে থাকেন।
সচিব পদের জন্য আবেদন করা এই ৭ জন কর্মকর্তার মধ্যে একজন অতিরিক্ত সচিব এবং বাকি ৬ জন যুগ্মসচিব পদে থাকাকালে চাকরির বয়স শেষে অবসরে গেছেন। এদের মধ্যে মোহাম্মদ আবদুল মোবারক (২৪২৩), মো. আবদুল মালেক মিয়া (৩০৫০), খন্দকার মো. আবু আবদুল্লাহ (২৮৩২), মো. তোফাজ্জল হোসেন (১৩২০), মো. আক্কাস আলী মৃধা (২৮৪১) এবং এম অবিদুর রহমান (১২৬২) যুগ্মসচিব পদে থাকাকালে অবসরে গেছেন। হাসান মাহমুদ দেলওয়ার (১৩৪৭) অতিরিক্ত সচিব পদে থাকাকালে চাকরির বয়স শেষে স্বাভাবিক অবসর শুরু করেন।
এসব কর্মকর্তা চাকরি থেকে অবসরে গেছেন প্রায় ১০ বছর আগে। এখন তারা সচিব হতে চান। এজন্য তারা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে আবেদন করে নিজেদের পক্ষে এই মর্মে রায়ও এনেছেন। সরকার পক্ষ যথাযথভাবে মামলার শুনানিতে অংশ নেয়নি। সেই সুযোগে এরা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল থেকে একতরফা রায় আনতে সক্ষম হয়েছেন। নিয়ম অনুযায়ী প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা অপরিহার্য হলেও তা করা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, সরকার পক্ষ যথাযথভাবে শুনানিতে অংশ নিলে রায় এদের পক্ষে যেতো না। কারণ, স্বাভাবিক নিয়মেই এরা অবসরে গেছেন। অবসর সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেছেন। এভাবে স্বাভাবিক অবসরে যাওয়া কর্মকর্তাদেরকে ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি দেয়া হলে জনপ্রশাসনে একটা খারাপ নজির সৃষ্টি হবে। তাতে বড়ো ধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে।
জানা গেছে, আইন মন্ত্রণালয় থেকে ইতিবাচক মতামত পাওয়া গেলে এসএসবিতে আর পাঠানো হবে না। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সরাসরি এদের পদোন্নতির আদেশ জারি করবে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৬ মে মোহাম্মদ আবদুল মোবারকের নেতৃত্বে এসব অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনপ্রশাসন সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদেরকে সচিব করার দাবি জানিয়েছিলেন।
জনপ্রশাসন সচিব ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তারা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে তাদের পক্ষে দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে আর আপিল না করে সচিব পদে পদোন্নতি দেয়ার দাবি জানান। জনপ্রশাসন সচিব ওই সময় সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) তাদের পদোন্নতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছিলেন। দেখা যাচ্ছে, তাদের দাবি মানতে গিয়ে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে এখনো আপিল করা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের জন্য পাঠানোর অর্থই হলো তাদের পদোন্নতির পক্ষে অবস্থান নেয়া। কারণ, আইন মন্ত্রণালয় সম্পর্কে এমন কথা প্রচারিত আছে যে, সাধারণত চাহিদা অনুযায়ীই মতামত দেয়। কেউ কেউ তাই আইন মন্ত্রণালয়কে ‘রাবার স্ট্যাম্প’ নামেও আখ্যায়িত করে থাকেন।
সচিব পদের জন্য আবেদন করা এই ৭ জন কর্মকর্তার মধ্যে একজন অতিরিক্ত সচিব এবং বাকি ৬ জন যুগ্মসচিব পদে থাকাকালে চাকরির বয়স শেষে অবসরে গেছেন। এদের মধ্যে মোহাম্মদ আবদুল মোবারক (২৪২৩), মো. আবদুল মালেক মিয়া (৩০৫০), খন্দকার মো. আবু আবদুল্লাহ (২৮৩২), মো. তোফাজ্জল হোসেন (১৩২০), মো. আক্কাস আলী মৃধা (২৮৪১) এবং এম অবিদুর রহমান (১২৬২) যুগ্মসচিব পদে থাকাকালে অবসরে গেছেন। হাসান মাহমুদ দেলওয়ার (১৩৪৭) অতিরিক্ত সচিব পদে থাকাকালে চাকরির বয়স শেষে স্বাভাবিক অবসর শুরু করেন।
এসব কর্মকর্তা চাকরি থেকে অবসরে গেছেন প্রায় ১০ বছর আগে। এখন তারা সচিব হতে চান। এজন্য তারা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে আবেদন করে নিজেদের পক্ষে এই মর্মে রায়ও এনেছেন। সরকার পক্ষ যথাযথভাবে মামলার শুনানিতে অংশ নেয়নি। সেই সুযোগে এরা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল থেকে একতরফা রায় আনতে সক্ষম হয়েছেন। নিয়ম অনুযায়ী প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা অপরিহার্য হলেও তা করা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, সরকার পক্ষ যথাযথভাবে শুনানিতে অংশ নিলে রায় এদের পক্ষে যেতো না। কারণ, স্বাভাবিক নিয়মেই এরা অবসরে গেছেন। অবসর সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেছেন। এভাবে স্বাভাবিক অবসরে যাওয়া কর্মকর্তাদেরকে ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি দেয়া হলে জনপ্রশাসনে একটা খারাপ নজির সৃষ্টি হবে। তাতে বড়ো ধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে।