হাটহাজারী (চট্টগ্রাম): সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল লতিফ
সিদ্দিকীকে বৃহস্পতিবারের মধ্যে গ্রেপ্তার করা না হলে শুক্রবার সারাদেশে
বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফীসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এ আলটিমেটাম দেন।
মহানবী (সা.), পবিত্র হজ ও তাবলিগ জামায়াত নিয়ে কটূক্তিকারী লতিফ সিদ্দিকী সোমবার জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে অন্তত ১৭টি মামলা ছিল।
বিবৃতিতে হেফাজত নেতারা বলেন, ‘আল্লাহ, রাসুল (সা.) ও ইসলামের পবিত্র বিধান হজকে কটাক্ষকারী আত্মস্বীকৃত নাস্তিক লতিফ সিদ্দিকীকে মুক্তি দিয়ে সরকার দেশের সর্বস্তরের মুসলমানদের সঙ্গে প্রতারণা ও ধোকাবাজি করেছে এবং নাস্তিক্যবাদী শক্তির পক্ষে অবস্থান নিয়েছে।’
তারা বলেন, ‘পবিত্র রমজানে আল্লাহ শয়তানকে বন্দি করে রাখেন আর বর্তমান সরকার শয়তান লতিফ সিদ্দিকীকে মুক্ত করে দিয়ে নিজে শয়তানের কাতারে শামিল হয়েছে।’
হেফাজত নেতারা বলেন, ‘পবিত্র রমজান মাসে মুসলমানরা ইবাদত-বন্দেগীতে মশগুল থাকে। এ মাসকে টার্গেট করে এর পবিত্র নষ্ট করার জন্য লতিফ সিদ্দিকীকে মুক্তি দেয়া হয়েছে। এটি বস্তুত ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাতকারীদের প্রশ্রয় এবং লালনের ব্যবস্থা করা ছাড়া আর কিছুই নয়।’
তারা অভিযোগ করেন, ‘আদালতকে ব্যবহার করে এরূপ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পরিকল্পিত উস্কানি দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার নীল নকশা বাস্তবায়িত হতে চলেছে।’
আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার না করলে শুক্রবার বাদ জুমা সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করার জন্য সর্বস্তরের আলেম-ওলামা ও নবীপ্রেমিক জনতার প্রতি আহ্বান জানান হেফাজত নেতৃবৃন্দ।
তারা বলেন, সরকার একজন আল্লাহদ্রোহী ও নাস্তিককে প্রশ্রয় দিতে গিয়ে দেশের ১৬ কোটি মুসলমানকে বিক্ষুব্ধ করে তুলছে। এ ধরনের অদূরদর্শী পদক্ষেপের ফলে বিক্ষুব্ধ জনতা কর্তৃক আইন হাতে তুলে নেবার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে এর দায়-দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ইসলাম অবমাননাকারী নাস্তিকদের ব্যাপারে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। এ বিষয়ে হেফাজতে ইসলাম জিরো টলারেন্স দেখাবে। ক্ষমতা কারও জন্য চিরস্থায়ী নয়; নাসি-কদের পক্ষ নিয়ে এদেশে কেউ ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবে না।’
নেতৃবৃন্দ লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার করে সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মুসলমানদের গণদাবি পূরণের জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।
অন্যথায় দেশের সর্বস্তরের ওলামা-মাশায়েখদের পরামর্শক্রমে লাগাতার হরতালসহ যে কোনো কঠিন কর্মসূচি দিতে হেফাজত বাধ্য হবে বলেও বিবৃতিতে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়।
হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফীসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এ আলটিমেটাম দেন।
মহানবী (সা.), পবিত্র হজ ও তাবলিগ জামায়াত নিয়ে কটূক্তিকারী লতিফ সিদ্দিকী সোমবার জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে অন্তত ১৭টি মামলা ছিল।
বিবৃতিতে হেফাজত নেতারা বলেন, ‘আল্লাহ, রাসুল (সা.) ও ইসলামের পবিত্র বিধান হজকে কটাক্ষকারী আত্মস্বীকৃত নাস্তিক লতিফ সিদ্দিকীকে মুক্তি দিয়ে সরকার দেশের সর্বস্তরের মুসলমানদের সঙ্গে প্রতারণা ও ধোকাবাজি করেছে এবং নাস্তিক্যবাদী শক্তির পক্ষে অবস্থান নিয়েছে।’
তারা বলেন, ‘পবিত্র রমজানে আল্লাহ শয়তানকে বন্দি করে রাখেন আর বর্তমান সরকার শয়তান লতিফ সিদ্দিকীকে মুক্ত করে দিয়ে নিজে শয়তানের কাতারে শামিল হয়েছে।’
হেফাজত নেতারা বলেন, ‘পবিত্র রমজান মাসে মুসলমানরা ইবাদত-বন্দেগীতে মশগুল থাকে। এ মাসকে টার্গেট করে এর পবিত্র নষ্ট করার জন্য লতিফ সিদ্দিকীকে মুক্তি দেয়া হয়েছে। এটি বস্তুত ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাতকারীদের প্রশ্রয় এবং লালনের ব্যবস্থা করা ছাড়া আর কিছুই নয়।’
তারা অভিযোগ করেন, ‘আদালতকে ব্যবহার করে এরূপ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পরিকল্পিত উস্কানি দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার নীল নকশা বাস্তবায়িত হতে চলেছে।’
আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার না করলে শুক্রবার বাদ জুমা সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করার জন্য সর্বস্তরের আলেম-ওলামা ও নবীপ্রেমিক জনতার প্রতি আহ্বান জানান হেফাজত নেতৃবৃন্দ।
তারা বলেন, সরকার একজন আল্লাহদ্রোহী ও নাস্তিককে প্রশ্রয় দিতে গিয়ে দেশের ১৬ কোটি মুসলমানকে বিক্ষুব্ধ করে তুলছে। এ ধরনের অদূরদর্শী পদক্ষেপের ফলে বিক্ষুব্ধ জনতা কর্তৃক আইন হাতে তুলে নেবার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে এর দায়-দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ইসলাম অবমাননাকারী নাস্তিকদের ব্যাপারে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। এ বিষয়ে হেফাজতে ইসলাম জিরো টলারেন্স দেখাবে। ক্ষমতা কারও জন্য চিরস্থায়ী নয়; নাসি-কদের পক্ষ নিয়ে এদেশে কেউ ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবে না।’
নেতৃবৃন্দ লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার করে সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মুসলমানদের গণদাবি পূরণের জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।
অন্যথায় দেশের সর্বস্তরের ওলামা-মাশায়েখদের পরামর্শক্রমে লাগাতার হরতালসহ যে কোনো কঠিন কর্মসূচি দিতে হেফাজত বাধ্য হবে বলেও বিবৃতিতে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়।