প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভারতের
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সফরের সময় বাংলাদেশের সঙ্গে ২২টি চুক্তি,
সমঝোতা স্মারক ও প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয়েছে।
বুধবার সংসদে নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারি দলের সদস্য মো. আয়েন উদ্দিনের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরে খুবই ফলপ্রসূ ও গঠনমূলক দ্বি-পাক্ষিক আলোচনা হয়েছে। আমরা পরস্পরের উদ্বেগ এবং অগ্রাধিকারের জায়গাগুলো বুঝেছি। দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্কের সব বিষয় নিয়েই খোলামেলা আলোচনা হয়েছে, যার মধ্যে ছিল নিরাপত্তা, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, আন্তঃসংযোগ ও উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীসমূহের পানি বণ্টন ও পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, উন্নয়ন সহযোগিতা, আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সহযোগিতা, জনযোগাযোগ ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্থল সীমানা চুক্তি ১৯৭৪ ও এর ২০১১ এর প্রটোকলটি অনুসমর্থনের মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিনের সীমানা নির্ধারণী বহুমুখী সমস্যার এবং ছিটমহলবাসীর মানবিক সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান হতে যাচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০১৫ সালের ২৫ মে ভারতের পক্ষে সে দেশের রাষ্ট্রপতি শ্রী প্রণব মুখার্জি এবং ২০১৫ সালের ৫ জুন আমি বাংলাদেশের পক্ষে এ সংক্রান্ত ‘ইনস্ট্রুমেন্টস অব রেটিফিকেশন’ স্বাক্ষর করি। আমরা চুক্তিটি বাস্তবায়নের জন্য কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে সেগুলো ঠিক করেছি এবং দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সময়সীমা নির্ধারণ করেছি।
তিনি আরো বলেন, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির বিষয়ে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দূরদর্শনের মাধ্যমে ভারতে বিটিবির অনুষ্ঠান প্রচারে ভারতের সম্মতি পাওয়ায় বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল ভারতে দেখা না যাওয়ায় যে অভিযোগ তারও অনেকাংশে লাঘব হতে পারে।
বুধবার সংসদে নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারি দলের সদস্য মো. আয়েন উদ্দিনের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরে খুবই ফলপ্রসূ ও গঠনমূলক দ্বি-পাক্ষিক আলোচনা হয়েছে। আমরা পরস্পরের উদ্বেগ এবং অগ্রাধিকারের জায়গাগুলো বুঝেছি। দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্কের সব বিষয় নিয়েই খোলামেলা আলোচনা হয়েছে, যার মধ্যে ছিল নিরাপত্তা, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, আন্তঃসংযোগ ও উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীসমূহের পানি বণ্টন ও পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, উন্নয়ন সহযোগিতা, আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সহযোগিতা, জনযোগাযোগ ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্থল সীমানা চুক্তি ১৯৭৪ ও এর ২০১১ এর প্রটোকলটি অনুসমর্থনের মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিনের সীমানা নির্ধারণী বহুমুখী সমস্যার এবং ছিটমহলবাসীর মানবিক সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান হতে যাচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০১৫ সালের ২৫ মে ভারতের পক্ষে সে দেশের রাষ্ট্রপতি শ্রী প্রণব মুখার্জি এবং ২০১৫ সালের ৫ জুন আমি বাংলাদেশের পক্ষে এ সংক্রান্ত ‘ইনস্ট্রুমেন্টস অব রেটিফিকেশন’ স্বাক্ষর করি। আমরা চুক্তিটি বাস্তবায়নের জন্য কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে সেগুলো ঠিক করেছি এবং দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সময়সীমা নির্ধারণ করেছি।
তিনি আরো বলেন, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির বিষয়ে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দূরদর্শনের মাধ্যমে ভারতে বিটিবির অনুষ্ঠান প্রচারে ভারতের সম্মতি পাওয়ায় বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল ভারতে দেখা না যাওয়ায় যে অভিযোগ তারও অনেকাংশে লাঘব হতে পারে।