স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ
নাসিম বলেছেন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষে স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয়ের ক্রয় সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম ই-টেন্ডার প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন
করা হবে।
বুধবার মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী বলেন, এখন থেকে সিএমএসডি এবং মন্ত্রণালয়ের সকল অধিদপ্তর, ইনস্টিটিউট, মেডিক্যাল কলেজ, জেনারেল হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতালসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন সকল ক্রয় কার্যক্রম ই-টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, ক্রয় সংক্রান্ত সকল কার্যক্রমে স্বচ্ছতা রাখার লক্ষ্যেই এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ই-টেন্ডার চালু হলে টেন্ডার কার্যক্রম আরও সহজ হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ঠিকাদাররা এ প্রক্রিয়ায় ঘরে বসে দরপত্র সংক্রান্ত সব কাজ করতে পারবেন। পাশাপাশি স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে দরপত্রের প্রস্তাবসহ সংশ্লিষ্ট অনেক কাজ স্বল্প সময়ে, সহজে ও সমন্বিতভাবে করা সম্ভব হবে।
২০০৪ সালের জুলাই মাসে বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় বাংলাদেশে অনলাইনে টেন্ডার প্রক্রিয়ার কাজ শুরু হয়েছিল। ২০১১ সালের ২ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ই-গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট ওয়েব পোর্টাল উদ্বোধন করেন।
এছাড়াও সম্প্রতি সময়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমকে সভাপতি করে নিয়োগ ও পদোন্নতি সংক্রান্ত এবং স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেককে প্রধান করে বরাদ্দ সংক্রান্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
বুধবার মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী বলেন, এখন থেকে সিএমএসডি এবং মন্ত্রণালয়ের সকল অধিদপ্তর, ইনস্টিটিউট, মেডিক্যাল কলেজ, জেনারেল হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতালসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন সকল ক্রয় কার্যক্রম ই-টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, ক্রয় সংক্রান্ত সকল কার্যক্রমে স্বচ্ছতা রাখার লক্ষ্যেই এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ই-টেন্ডার চালু হলে টেন্ডার কার্যক্রম আরও সহজ হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ঠিকাদাররা এ প্রক্রিয়ায় ঘরে বসে দরপত্র সংক্রান্ত সব কাজ করতে পারবেন। পাশাপাশি স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে দরপত্রের প্রস্তাবসহ সংশ্লিষ্ট অনেক কাজ স্বল্প সময়ে, সহজে ও সমন্বিতভাবে করা সম্ভব হবে।
২০০৪ সালের জুলাই মাসে বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় বাংলাদেশে অনলাইনে টেন্ডার প্রক্রিয়ার কাজ শুরু হয়েছিল। ২০১১ সালের ২ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ই-গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট ওয়েব পোর্টাল উদ্বোধন করেন।
এছাড়াও সম্প্রতি সময়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমকে সভাপতি করে নিয়োগ ও পদোন্নতি সংক্রান্ত এবং স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেককে প্রধান করে বরাদ্দ সংক্রান্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।