নিজেদের লোকদের সমর্থনের কারণে সোনালী ব্যাংক ও বেসিক ব্যাংকের অর্থ
কেলেঙ্কারিতে জড়িত সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে ২০১৬-১৬ অর্থবছরের বাজেট পাসের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিভিন্ন ব্যাংক কেলেঙ্কারিতে সরকারি দলের নেতারা জড়িত বলে বিএনপির দাবির মধ্যে অর্থমন্ত্রী এমন মন্তব্য করেন।
বাজেট পাসের আগে ছাঁটাই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় তিনি বলেন, ‘আমরা সোনালী ব্যাংকের একজন ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টরকে জেলে নিতে সক্ষম হই। তিনি জেলেই মারা গেছেন। আরেকজন মনে হয়, ম্যানেজিং ডাইরেক্টরকে জেলে নেয়া হয়েছে।’
‘আরো কয়েকজন ডাইরেক্টরকে আমি কোনো মতেই জেলে নিতে পারছি না। এরা সকলেই আসামি, জালিয়াতির আসামি। এরা আমাদের লোকজনের সমর্থনে বাইরে রয়েছে। আমি এটাতে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ’ যোগ করেন মুহিত।
তিনি বলেন, বেসিক ব্যাংকের নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা হয়েছে। তারা কেলেঙ্কারির বিষয়গুলো অনুসন্ধান করছে। প্রতিবেদন পেলে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা যেন দেশ ছাড়তে না পারে, এ জন্য এরই মধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে ২০১৬-১৬ অর্থবছরের বাজেট পাসের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিভিন্ন ব্যাংক কেলেঙ্কারিতে সরকারি দলের নেতারা জড়িত বলে বিএনপির দাবির মধ্যে অর্থমন্ত্রী এমন মন্তব্য করেন।
বাজেট পাসের আগে ছাঁটাই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় তিনি বলেন, ‘আমরা সোনালী ব্যাংকের একজন ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টরকে জেলে নিতে সক্ষম হই। তিনি জেলেই মারা গেছেন। আরেকজন মনে হয়, ম্যানেজিং ডাইরেক্টরকে জেলে নেয়া হয়েছে।’
‘আরো কয়েকজন ডাইরেক্টরকে আমি কোনো মতেই জেলে নিতে পারছি না। এরা সকলেই আসামি, জালিয়াতির আসামি। এরা আমাদের লোকজনের সমর্থনে বাইরে রয়েছে। আমি এটাতে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ’ যোগ করেন মুহিত।
তিনি বলেন, বেসিক ব্যাংকের নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা হয়েছে। তারা কেলেঙ্কারির বিষয়গুলো অনুসন্ধান করছে। প্রতিবেদন পেলে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা যেন দেশ ছাড়তে না পারে, এ জন্য এরই মধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী।