রযুক্তিপ্রেমীদের জন্য এখন প্রতিনিয়তই
যুক্ত হয়ে চলেছে নানা ধরনের গ্যাজেট। স্মার্টফোন, ট্যাবলেট পিসি, স্মার্ট
টিভির মতো ডিভাইস ছাড়াও এখন ওয়্যারেবল ডিভাইস হিসেবে জায়গা করে নিতে শুরু
করেছে। বৈচিত্র্যময় এমন সব গ্যাজেটের বেশিরভাগই এখন পরিচালিত হয়ে থাকে
স্পর্শকাতর পর্দা বা টাচ স্ক্রিনের মাধ্যমে। কিছু কিছু ডিভাইস পরিচালনার
জন্য বাটনেরও দেখা মেলে দুয়েকটি ডিভাইসে।
এসব ডিভাইসকে আবার রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমেও পরিচালিত করা যায়। তবে নানা ধরনের ডিভাইস বা গ্যাজেটকে পরিচালনা করার জন্য প্রচলিত সব ধরনের পদ্ধতির বাইরে এসে নতুন ধরনের পদ্ধতি চালু করার পরিকল্পনা নিয়েছে গুগল। কোনো ধরনের বাটন ব্যবহার না করে কিংবা ডিসপ্লেতে স্পর্শ না করেই হাতের ইশারায় এসব গ্যাজেট চালুর পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছে তারা। গুগল এই বিষয়ক গবেষণা প্রকল্পের নাম দিয়েছে প্রজেক্ট সোলি।
এই প্রকল্পের আওতায় অত্যন্ত ক্ষুদ্রাকৃতির মাইক্রোচিপে স্থাপন করা হয়েছে পূর্ণক্ষমতায় কাজ করতে সক্ষম রাডার। এই রাডার সূক্ষাতিসূক্ষভাবে হাতের প্রতিটি নড়াচড়া শনাক্ত করতে পারে। এটি সূক্ষভাবে কাজ করে যে হাতের ইশারাকে ক্ষুদ্রতম ডিসপ্লে ডিভাইসে ব্যবহারের জন্যও কাজে লাগানো যাবে। প্রজেক্ট সোলিতে ব্যবহূত রাডার কাজ করবে ৬০ গিগাহার্জ রাডার স্পেকট্রামে। আর এটি সেকেন্ডে ১০ হাজার ফ্রেম শনাক্ত করতে সক্ষম। এতে করে হাতের যেসব ইশারা ধরা পড়বে রাডারে, সংযুক্ত মাইক্রোচিপটি সেগুলোকে টাচ স্ক্রিনে ব্যবহারের উপযোগী সব কমান্ডে রূপান্তর করবে। নতুন এই উদ্ভাবন প্রসঙ্গে গুগল অ্যাডভান্সড টেকনোলজি অ্যান্ড প্রজেক্ট ল্যাবের প্রধান ইভান পপিরেভ বলেন, ‘এই ধরনের রাডারগুলোর আকৃতি সাধারণভাবে জুতার বাক্সের সমান হলেও মাত্র ১০ মাসের মধ্যে আমরা একে মিলিমিটার আকৃতিতে নিয়ে এসেছি।
ফলে প্রজেক্ট সোলি একটি অনন্য উদ্ভাবনে পরিণত হয়েছে। এর আগে ক্যামেরার মাধ্যমে জেশচার ট্র্যাকিং করে নানা ধরনের প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হয়েছে। কিন্তু ক্ষুদ্রাকৃতির রাডার ব্যবহার করে এমন প্রযুক্তি এই প্রথম দেখল বিশ্ব। এর আকৃতিগত সুবিধার কারণে একে যেকোনো আকারের ডিভাইসেই ব্যবহার করা যাবে।’ পপিরেভ জানান, জার্মানির ইনফিনিয়ন নামের একটি কোম্পানি তৈরি করেছে এই চিপ। বিভিন্ন ধরনের গ্যাজেট ছাড়াও প্রজেক্ট সোলি ভার্চুয়াল রিয়েলিটির বিভিন্ন গেম ও অ্যাপ্লিকেশনের সাথেও ব্যবহার করা যাবে বলে জানান তিনি।
এসব ডিভাইসকে আবার রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমেও পরিচালিত করা যায়। তবে নানা ধরনের ডিভাইস বা গ্যাজেটকে পরিচালনা করার জন্য প্রচলিত সব ধরনের পদ্ধতির বাইরে এসে নতুন ধরনের পদ্ধতি চালু করার পরিকল্পনা নিয়েছে গুগল। কোনো ধরনের বাটন ব্যবহার না করে কিংবা ডিসপ্লেতে স্পর্শ না করেই হাতের ইশারায় এসব গ্যাজেট চালুর পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছে তারা। গুগল এই বিষয়ক গবেষণা প্রকল্পের নাম দিয়েছে প্রজেক্ট সোলি।
এই প্রকল্পের আওতায় অত্যন্ত ক্ষুদ্রাকৃতির মাইক্রোচিপে স্থাপন করা হয়েছে পূর্ণক্ষমতায় কাজ করতে সক্ষম রাডার। এই রাডার সূক্ষাতিসূক্ষভাবে হাতের প্রতিটি নড়াচড়া শনাক্ত করতে পারে। এটি সূক্ষভাবে কাজ করে যে হাতের ইশারাকে ক্ষুদ্রতম ডিসপ্লে ডিভাইসে ব্যবহারের জন্যও কাজে লাগানো যাবে। প্রজেক্ট সোলিতে ব্যবহূত রাডার কাজ করবে ৬০ গিগাহার্জ রাডার স্পেকট্রামে। আর এটি সেকেন্ডে ১০ হাজার ফ্রেম শনাক্ত করতে সক্ষম। এতে করে হাতের যেসব ইশারা ধরা পড়বে রাডারে, সংযুক্ত মাইক্রোচিপটি সেগুলোকে টাচ স্ক্রিনে ব্যবহারের উপযোগী সব কমান্ডে রূপান্তর করবে। নতুন এই উদ্ভাবন প্রসঙ্গে গুগল অ্যাডভান্সড টেকনোলজি অ্যান্ড প্রজেক্ট ল্যাবের প্রধান ইভান পপিরেভ বলেন, ‘এই ধরনের রাডারগুলোর আকৃতি সাধারণভাবে জুতার বাক্সের সমান হলেও মাত্র ১০ মাসের মধ্যে আমরা একে মিলিমিটার আকৃতিতে নিয়ে এসেছি।
ফলে প্রজেক্ট সোলি একটি অনন্য উদ্ভাবনে পরিণত হয়েছে। এর আগে ক্যামেরার মাধ্যমে জেশচার ট্র্যাকিং করে নানা ধরনের প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হয়েছে। কিন্তু ক্ষুদ্রাকৃতির রাডার ব্যবহার করে এমন প্রযুক্তি এই প্রথম দেখল বিশ্ব। এর আকৃতিগত সুবিধার কারণে একে যেকোনো আকারের ডিভাইসেই ব্যবহার করা যাবে।’ পপিরেভ জানান, জার্মানির ইনফিনিয়ন নামের একটি কোম্পানি তৈরি করেছে এই চিপ। বিভিন্ন ধরনের গ্যাজেট ছাড়াও প্রজেক্ট সোলি ভার্চুয়াল রিয়েলিটির বিভিন্ন গেম ও অ্যাপ্লিকেশনের সাথেও ব্যবহার করা যাবে বলে জানান তিনি।