আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহম্মদ নাসিম বলেছেন, খন্দকার মোস্তাক ও বেইমান জিয়াউর রহমানের নির্দেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছে।
শনিবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে কৃষক লীগ আয়োজিত স্বেচ্ছায় রক্তদান ও আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, খন্দকার মোস্তাক ও বেইমান জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তারা হত্যা করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
আগস্ট মাস শোকের মাস এবং শোককে শক্তিতে পরিণত করতে হবে উল্লেখ করে নাসিম বলেন, ১৯৮১ সালের ১৭ মে ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসেছিলেন। তিনি (হাসিনা) বাবা-মা, ভাই-ভাবী ও পরিজন হারানোর বেদনা নিয়ে দেশে এসেছিলেন।
তিনি বলেন, কিন্তু শেখ হাসিনা থেমে নেই। শোককে শক্তিতে পরিণত করে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার করেছেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করছেন। কৃষক লীগ নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা ঢাকা শহরের নেতা হলে চলবে না। আপনারা আপনাদের গ্রামে-গঞ্জে যান। কৃষকদের সংগঠিত করেন। তাহলে ২০১৯ সালের নির্বাচনে আমরা আবারো বিজয়ী হবো।
কৃষক লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন মোল্লার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়াও এতে আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ড. আব্দুর রাজ্জাক, সংসদ সদস্য ফজলে নূর তাপস, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার শামসুল হক রেজা প্রমুখ।
শনিবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে কৃষক লীগ আয়োজিত স্বেচ্ছায় রক্তদান ও আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, খন্দকার মোস্তাক ও বেইমান জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তারা হত্যা করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
আগস্ট মাস শোকের মাস এবং শোককে শক্তিতে পরিণত করতে হবে উল্লেখ করে নাসিম বলেন, ১৯৮১ সালের ১৭ মে ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসেছিলেন। তিনি (হাসিনা) বাবা-মা, ভাই-ভাবী ও পরিজন হারানোর বেদনা নিয়ে দেশে এসেছিলেন।
তিনি বলেন, কিন্তু শেখ হাসিনা থেমে নেই। শোককে শক্তিতে পরিণত করে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার করেছেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করছেন। কৃষক লীগ নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা ঢাকা শহরের নেতা হলে চলবে না। আপনারা আপনাদের গ্রামে-গঞ্জে যান। কৃষকদের সংগঠিত করেন। তাহলে ২০১৯ সালের নির্বাচনে আমরা আবারো বিজয়ী হবো।
কৃষক লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন মোল্লার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়াও এতে আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ড. আব্দুর রাজ্জাক, সংসদ সদস্য ফজলে নূর তাপস, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার শামসুল হক রেজা প্রমুখ।