
মঙ্গলবার ধানমন্ডিস্থ প্রিয়াকাং কমিউনিটি সেন্টারে আগামী ১০-১১ জুলাই আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে গঠিত মঞ্চ ও সাজসজ্জা উপ-পরিষদের বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ইদানিং মনোনয়ন না পেলে বঞ্চিতদের পক্ষ থেকে বলা হয় রাজাকার পুত্র মনোনয়ন পেয়েছে কিংবা অর্থের বিনিময়ে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। এ সকল কথাবার্তা বাস্তবে যতটা না সত্য তার চেয়ে বেশি অপপ্রচার হচ্ছে। বিষয়টি তদন্ত করতে আমরা একটি কমিটি ঠিক করেছি। সেই কমিটি এ সব বিষয়ে খোঁজখবর নেবে।
তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মনোনয়ন প্রক্রিয়া চুলচেরা বিশ্লেষণের মাধ্যমে হচ্ছে। প্রথমে এটা স্থানীয় ইউনিয়নের বর্ধিত সভায় ভোটাভুটির মাধ্যমে পাশ হয়। এরপর উপজেলা এবং সর্বশেষ জেলা কমিটির বর্ধিত সভায় মনোনয়ন চূড়ান্ত হয়। এটা দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রের উত্কর্ষ উদাহরণ। এরপর ছয় জনের স্বাক্ষরকৃত ফরম কেন্দ্রে পাঠানো হয়। এর ব্যত্যয়ও কিছু ঘটেছে। এখানে কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় কোন ফরমে সভাপতি স্বাক্ষর করেননি। কোন কমিটির সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষর করেননি। কোথায় হয়তো জেলা কিংবা উপজেলা কমিটির স্বাক্ষর নেই।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।