এলাকাবাসী জানায়, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নড়াইল জেলার কালুখালি গ্রামের ইউনুস ফকিরের ছেলে রবিউল ইসলামের (২২) সঙ্গে কেশবপুরের বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নের তেঘরী গ্রামের এক তরুণীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
রবিবার দুপুরে রবিউল ইসলাম তেঘরী গ্রামের প্রেমিকার বাড়িতে আসেন রবিউল। এ খবর জানতে পেরে ওই তরুণীর মামাতো ভাই তেঘরী গ্রামের শাহাদাত মোড়লের ছেলে বাবলু মোড়ল এলাকার লোকজন নিয়ে তাদের মারপিট করতে করতে বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়ন পরিষদের নিয়ে যায়।
এ সময় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হাশিয়ার রহমানের নির্দেশে গ্রাম পুলিশ আব্দুস সামাদ তাদের ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের জানালার গ্রিলে দড়ি দিয়ে বেঁধে মারধোর করেন। খবর জানতে পেরে থানার ওসি সহিদুল ইসলাম তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যান।
ওসি সহিদুল ইসলাম জানান, সোমবার বিকেলে তাদের অভিভাবকের হাতে তুলে দেয়া হয়।
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হাশিয়ার রহমান সাংবাদিকদের জানান, তারা পালিয়ে যেতে না পারে, সে জন্য বেঁধে রাখা হয়। তাদের মারপিট করার অভিযোগ মিথ্যা।
ইউপি চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন সাংবাদিকদের জানান, ‘আমি ঢাকাতে অবস্থান করছি। খবর জানতে পেরে আমি পুলিশে খবর দেই। পুলিশ কি করেছে আমার জানা নেই।
ইত্তেফাক