সেবা ডেস্ক: জামালপুরের বকশীগঞ্জ সরকারি কিয়ামত উল্লাহ কলেজের দীর্ঘদিন ধরে চরম শিক্ষক সংকট দেখা দিয়েছে। শিক্ষক সংকটের কারণে শিক্ষা কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
এতে করে পরীক্ষার ফলাফলে ধস নেমেছে। কর্তৃপক্ষের দুর্বলতার কারণে শিক্ষকরা বদলি হয়ে যাচ্ছেন এমন অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
কলেজ সূত্র ও শিক্ষার্থীরা জানান, ১৯৭২ সালে বকশীগঞ্জ পৌর শহরে অবস্থিত কিয়ামত উল্লাহ কলেজ প্রতিষ্ঠা হয়। প্রতিষ্ঠার পর ১৯৮৯ সালে কলেজটি জাতীয়করণ হয়।
এরপর থেকেই শিক্ষক সংকট লেগেই আছে এ কলেজটিতে। বর্তমানে একাদশ, দ্বাদশ ও স্নাতক (ডিগ্রি) কোর্সের ২ হাজারের বেশি ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে।
কলেজটিতে অধ্যক্ষ , সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষক পদে ২৩ পদ থাকলেও তার স'লে আছে মাত্র ৮ জন। কোন কোন বিষয়ে দুটি পদের মধ্যে আছে এক জন করে। কোন কোন বিষয়ে দীর্ঘদিন পার হলেও প্রভাষক নেই ।
অতি গুরুত্ত্বপূর্ণ ইংরেজী বিষয়ে কোন নেই। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর শিক্ষক না থাকায় মানসম্মত পাঠদান করা যাচ্ছে না।
এই বিষয়ে শিক্ষক না থাকায় গত এইচএসসির ফলাফলে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী ফেল করেছে ।
বিজ্ঞান বিভাগের গণিত, রসায়ন বিজ্ঞান, পদার্থ বিজ্ঞান, জীব বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ও মানবিক শাখার কৃষি বিজ্ঞান বিষয়ের কোন প্রভাষক নেই।
অপরদিকে আইসিটি বিষয়ে কোন প্রভাষক না থাকায় ন্যূনতম ধারণা নিতেও প্রাইভেট পড়ার উপর নির্ভরশীল হতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের।
একারণে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের বিপাকে পড়তে হয়েছে। এছাড়াও ব্যবস্থাপনা বিভাগ, অর্থনীতি বিভাগ,দর্শন বিভাগ, রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের ২ জনের স্থলে আছে ১ জন করে প্রভাষক।
এদিকে কলেজ প্রতিষ্ঠার অদ্যাবধি পর্যনত্ম উপাধ্যক্ষে পদ সৃষ্টি করা সম্ভব হয়নি। এসব বিষয়ে কোন প্রভাষক না থাকায় ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনায় ব্যাঘাত ঘটছে।
পাশাপাশি ওই বিষয়গুলোতে একই সঙ্গে দিন দিন দুর্বল হচ্ছে। শিক্ষক সংকটের কারণে গত এইচএসসি পরীক্ষায় এই কলেজের ফলাফলে ধস নামে।
এই সংকট না কাটলে আগামি এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে আবারো ধস নামতে পারে এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন প্রভাষক জানান, মন্ত্রণালয় ও ডিজি অফিসের সমন্বয়হীনতার কারণে ৩৪ তম বিসিএসের শিক্ষকদের নিয়োগ না দিয়েই এই কলেজের ৮জন শিক্ষককে গত বছর বদলি করা হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ,শক্ত তদবিরের অভাবে এই কলেজে শিক্ষক আনতে পারছে না কর্তৃপক্ষ ।
তাই এসব শিক্ষার্থীদের কথা চিনত্মা করে অবিলম্বে শিক্ষকদের পোষ্টিং দেয়ার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ।
শিক্ষক সংকট নিয়ে কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর পরিতোষ চন্দ্র দাস জানান, আমরা স্থানীয় সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদের ডিও লেটার সহ প্রতিনিয়ত শিক্ষকের জন্য ডিজিতে চাহিদা পাঠাচ্ছি।
কিন্তু নতুন ক্যাডারদের নিয়োগ দেয়া হচ্ছে না। আশাকরি বিসিএস ৩৫ তম ক্যাডারদের শিগগিরই পাব।
এতে করে পরীক্ষার ফলাফলে ধস নেমেছে। কর্তৃপক্ষের দুর্বলতার কারণে শিক্ষকরা বদলি হয়ে যাচ্ছেন এমন অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
কলেজ সূত্র ও শিক্ষার্থীরা জানান, ১৯৭২ সালে বকশীগঞ্জ পৌর শহরে অবস্থিত কিয়ামত উল্লাহ কলেজ প্রতিষ্ঠা হয়। প্রতিষ্ঠার পর ১৯৮৯ সালে কলেজটি জাতীয়করণ হয়।
এরপর থেকেই শিক্ষক সংকট লেগেই আছে এ কলেজটিতে। বর্তমানে একাদশ, দ্বাদশ ও স্নাতক (ডিগ্রি) কোর্সের ২ হাজারের বেশি ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে।
কলেজটিতে অধ্যক্ষ , সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষক পদে ২৩ পদ থাকলেও তার স'লে আছে মাত্র ৮ জন। কোন কোন বিষয়ে দুটি পদের মধ্যে আছে এক জন করে। কোন কোন বিষয়ে দীর্ঘদিন পার হলেও প্রভাষক নেই ।
অতি গুরুত্ত্বপূর্ণ ইংরেজী বিষয়ে কোন নেই। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর শিক্ষক না থাকায় মানসম্মত পাঠদান করা যাচ্ছে না।
এই বিষয়ে শিক্ষক না থাকায় গত এইচএসসির ফলাফলে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী ফেল করেছে ।
বিজ্ঞান বিভাগের গণিত, রসায়ন বিজ্ঞান, পদার্থ বিজ্ঞান, জীব বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ও মানবিক শাখার কৃষি বিজ্ঞান বিষয়ের কোন প্রভাষক নেই।
অপরদিকে আইসিটি বিষয়ে কোন প্রভাষক না থাকায় ন্যূনতম ধারণা নিতেও প্রাইভেট পড়ার উপর নির্ভরশীল হতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের।
একারণে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের বিপাকে পড়তে হয়েছে। এছাড়াও ব্যবস্থাপনা বিভাগ, অর্থনীতি বিভাগ,দর্শন বিভাগ, রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের ২ জনের স্থলে আছে ১ জন করে প্রভাষক।
এদিকে কলেজ প্রতিষ্ঠার অদ্যাবধি পর্যনত্ম উপাধ্যক্ষে পদ সৃষ্টি করা সম্ভব হয়নি। এসব বিষয়ে কোন প্রভাষক না থাকায় ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনায় ব্যাঘাত ঘটছে।
পাশাপাশি ওই বিষয়গুলোতে একই সঙ্গে দিন দিন দুর্বল হচ্ছে। শিক্ষক সংকটের কারণে গত এইচএসসি পরীক্ষায় এই কলেজের ফলাফলে ধস নামে।
এই সংকট না কাটলে আগামি এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে আবারো ধস নামতে পারে এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন প্রভাষক জানান, মন্ত্রণালয় ও ডিজি অফিসের সমন্বয়হীনতার কারণে ৩৪ তম বিসিএসের শিক্ষকদের নিয়োগ না দিয়েই এই কলেজের ৮জন শিক্ষককে গত বছর বদলি করা হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ,শক্ত তদবিরের অভাবে এই কলেজে শিক্ষক আনতে পারছে না কর্তৃপক্ষ ।
তাই এসব শিক্ষার্থীদের কথা চিনত্মা করে অবিলম্বে শিক্ষকদের পোষ্টিং দেয়ার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ।
শিক্ষক সংকট নিয়ে কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর পরিতোষ চন্দ্র দাস জানান, আমরা স্থানীয় সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদের ডিও লেটার সহ প্রতিনিয়ত শিক্ষকের জন্য ডিজিতে চাহিদা পাঠাচ্ছি।
কিন্তু নতুন ক্যাডারদের নিয়োগ দেয়া হচ্ছে না। আশাকরি বিসিএস ৩৫ তম ক্যাডারদের শিগগিরই পাব।