সেবা ডেস্ক:
জামালপুরের বকশীগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী এএম নুরুজ্জামানের (জামান) নির্বাচনী সভায় হামলা করেছে আওয়ামী লীগের কর্মীরা।
এ সময় হামলাকারীরা ৫ টি মোটরসাইকেল ও সভাস্থলের ৫০ টি চেয়ার ভাংচুর করেছে। শুক্রবার রাত ৯ টার দিকে মালিরচর মন্ডলপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ হামলার ঘটনা ঘটে। হামলার পর পন্ড হয়ে যায় ওই নির্বাচনী সভা।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী এএম নুরুজ্জামান (জামান) তার মোবাইল প্রতীকের জন্য নির্বাচনী সভার আয়োজন করে।
সভা চলাকালীন সময়ে ৩০/৪০ জন আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী লাঠি সোঠা নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় ।
হামলাকারীরা প্রথমেই মোটরসাইলে ভাংচুর করা শুরু করলে আতংক সৃষ্টি হয়। পরে পরিস্থিতি বেগতিক দেখে স্বতন্ত্র প্রার্থী এএম নুরুজ্জামান (জামান)ও অন্যান্য কর্মীরা দ্রুত সভাস্থল ত্যাগ করেন। এসময় ৫ টি মোটরসাইকেল ও ৫০ টি চেয়ার ভাংচুর করা হয়।
এ ব্যাপারে স্বতন্ত্র প্রার্থী এএম নুরুজ্জামান জামান বলেন , হামলার ঘটনায় ভোটারদের মধ্যে দিয়ে আতংক সৃষ্টি করা হয়েছে। তিনি নির্বাচনী পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
এই হামলার জন্য তিনি আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের দায়ী করেন।
বকশীগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ মুঞ্জুরুল আলম জানান, ঘটনাস্থল পরির্দশন করা করে স্বতন্ত্র প্রার্থীকে লিখিত অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উল্লেখ্য আগামি ২৮ ডিসেম্বর বকশীগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
জামালপুরের বকশীগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী এএম নুরুজ্জামানের (জামান) নির্বাচনী সভায় হামলা করেছে আওয়ামী লীগের কর্মীরা।
এ সময় হামলাকারীরা ৫ টি মোটরসাইকেল ও সভাস্থলের ৫০ টি চেয়ার ভাংচুর করেছে। শুক্রবার রাত ৯ টার দিকে মালিরচর মন্ডলপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ হামলার ঘটনা ঘটে। হামলার পর পন্ড হয়ে যায় ওই নির্বাচনী সভা।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী এএম নুরুজ্জামান (জামান) তার মোবাইল প্রতীকের জন্য নির্বাচনী সভার আয়োজন করে।
সভা চলাকালীন সময়ে ৩০/৪০ জন আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী লাঠি সোঠা নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় ।
হামলাকারীরা প্রথমেই মোটরসাইলে ভাংচুর করা শুরু করলে আতংক সৃষ্টি হয়। পরে পরিস্থিতি বেগতিক দেখে স্বতন্ত্র প্রার্থী এএম নুরুজ্জামান (জামান)ও অন্যান্য কর্মীরা দ্রুত সভাস্থল ত্যাগ করেন। এসময় ৫ টি মোটরসাইকেল ও ৫০ টি চেয়ার ভাংচুর করা হয়।
এ ব্যাপারে স্বতন্ত্র প্রার্থী এএম নুরুজ্জামান জামান বলেন , হামলার ঘটনায় ভোটারদের মধ্যে দিয়ে আতংক সৃষ্টি করা হয়েছে। তিনি নির্বাচনী পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
এই হামলার জন্য তিনি আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের দায়ী করেন।
বকশীগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ মুঞ্জুরুল আলম জানান, ঘটনাস্থল পরির্দশন করা করে স্বতন্ত্র প্রার্থীকে লিখিত অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উল্লেখ্য আগামি ২৮ ডিসেম্বর বকশীগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।