সেবা ডেস্ক: রংপুর সিটি করপোরেশন ও সুন্দরগঞ্জ উপ-নির্বাচনে জয় পেলেও খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পরাজয় হয়েছে এরশাদ এর জাতীয় পার্টির। এমন পরাজয়কে লজ্জাজনক হিসেবে বিবেচনা করছে জাতীয় পার্টি’র তৃণমূল নেতাকর্মীরা। চার লাখ ৯৩ হাজার ৪৫৪ জন ভোটারের মধ্যে জাপার মেয়র প্রার্থী এসএম শফিকুর রহমান মুসফিক পেয়েছেন মাত্র এক হাজার ৭৭টি ভোট। এমন বাস্তবতায় নেতাকর্মীরা বেশ হতাশ।
নেতারা বলছেন, তিনটি জয় পেয়ে দলীয় প্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আনন্দে আত্মহারা হয়ে যেসব বক্তব্য দিয়েছিলেন তা নির্বাচনী মাঠকে উল্টোভাবে প্রভাবিত করেছে। আর তাই খুলনার এই পরাজয়। তৃণমূল নেতাকর্মীরা বলছেন, হুসাইন মুহম্মদ এরশাদের বক্তব্যে জাপার তৃণমূল কিছুটা আস্থাশীল হলেও খুলনা সিটি নির্বাচনের পরাজয় সেই বিশ্বাস চুরমার করে দিয়েছে।
প্রসঙ্গত, টানা তিনটি নির্বাচনে ভালো ফলাফলে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের মধ্যে একটি চাঙ্গাভাব চলে এসেছিল। খোদ এরশাদও অনেক সভায় বলেছিলেন, জাতীয় পার্টির জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। মানুষ অন্যান্য দল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। রংপুর সিটি নির্বাচন ও সুন্দরগঞ্জের উপ-নির্বাচন তারই নমুনা। জনগণ আর প্রার্থী খুঁজবে না, শুধু লাঙল মার্কা দেখেই ভোট দেবে। ঠিক তখনই খুলনা সিটি করপোরেশনে লজ্জাজনক পরাজয়ে ফুটো বেলুনের মতো চুপসে যায় জাতীয় পার্টি।
এ বিষয়ে খুলনা জাপা’র একজন তৃণমূল নেতা ক্ষুব্ধ মনোভাব প্রকাশ করে বলেন, তিনটি নির্বাচনে জয় পেয়ে আনন্দে পার্টি চেয়ারম্যান একটু বেশিই আত্মহারা হয়ে গিয়েছিলেন। যার মাসুল দিতে হলো খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে। এছাড়া পরাজয়ের আরও বেশকিছু কারণ রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে প্রার্থী নির্বাচনে গাফিলতি। মনোনয়নের আগে এ বিষয়ে নজর দিতে বলা হলেও সেটি কেন্দ্র থেকে গুরুত্ব দেয়া হয়নি। এখন ঠিকই বুঝতে পারছে। আর এ কারণে খুলনায় পরাজয়ের পর পার্টির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি দেয়া হয়নি।
তৃণমূলের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে দলীয় একাধিক সূত্র বলছে, নেতাকর্মীদের অধিক মাত্রায় উদ্যোমী করতে গিয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ যেসব বক্তব্য দিয়েছিলেন তাতে প্রভাবিতও হয়েছিলো তারা। কিন্তু সেই আশ্বাস যখন কেবল কল্পনা বলে প্রমাণিত হলো তখন তৃলমূলের বিশ্বাস একেবারে ভেঙ্গে পড়েছে। ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এখন পার্টি প্রধানের উপরেও বিশ্বাস রাখতে পারছে না তৃণমূল। দলের গ্রহণযোগ্যতা আগের তুলনায় আরও কমেছে বলেই মনে করছে তারা।
নেতারা বলছেন, তিনটি জয় পেয়ে দলীয় প্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আনন্দে আত্মহারা হয়ে যেসব বক্তব্য দিয়েছিলেন তা নির্বাচনী মাঠকে উল্টোভাবে প্রভাবিত করেছে। আর তাই খুলনার এই পরাজয়। তৃণমূল নেতাকর্মীরা বলছেন, হুসাইন মুহম্মদ এরশাদের বক্তব্যে জাপার তৃণমূল কিছুটা আস্থাশীল হলেও খুলনা সিটি নির্বাচনের পরাজয় সেই বিশ্বাস চুরমার করে দিয়েছে।
প্রসঙ্গত, টানা তিনটি নির্বাচনে ভালো ফলাফলে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের মধ্যে একটি চাঙ্গাভাব চলে এসেছিল। খোদ এরশাদও অনেক সভায় বলেছিলেন, জাতীয় পার্টির জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। মানুষ অন্যান্য দল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। রংপুর সিটি নির্বাচন ও সুন্দরগঞ্জের উপ-নির্বাচন তারই নমুনা। জনগণ আর প্রার্থী খুঁজবে না, শুধু লাঙল মার্কা দেখেই ভোট দেবে। ঠিক তখনই খুলনা সিটি করপোরেশনে লজ্জাজনক পরাজয়ে ফুটো বেলুনের মতো চুপসে যায় জাতীয় পার্টি।
এ বিষয়ে খুলনা জাপা’র একজন তৃণমূল নেতা ক্ষুব্ধ মনোভাব প্রকাশ করে বলেন, তিনটি নির্বাচনে জয় পেয়ে আনন্দে পার্টি চেয়ারম্যান একটু বেশিই আত্মহারা হয়ে গিয়েছিলেন। যার মাসুল দিতে হলো খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে। এছাড়া পরাজয়ের আরও বেশকিছু কারণ রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে প্রার্থী নির্বাচনে গাফিলতি। মনোনয়নের আগে এ বিষয়ে নজর দিতে বলা হলেও সেটি কেন্দ্র থেকে গুরুত্ব দেয়া হয়নি। এখন ঠিকই বুঝতে পারছে। আর এ কারণে খুলনায় পরাজয়ের পর পার্টির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি দেয়া হয়নি।
তৃণমূলের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে দলীয় একাধিক সূত্র বলছে, নেতাকর্মীদের অধিক মাত্রায় উদ্যোমী করতে গিয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ যেসব বক্তব্য দিয়েছিলেন তাতে প্রভাবিতও হয়েছিলো তারা। কিন্তু সেই আশ্বাস যখন কেবল কল্পনা বলে প্রমাণিত হলো তখন তৃলমূলের বিশ্বাস একেবারে ভেঙ্গে পড়েছে। ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এখন পার্টি প্রধানের উপরেও বিশ্বাস রাখতে পারছে না তৃণমূল। দলের গ্রহণযোগ্যতা আগের তুলনায় আরও কমেছে বলেই মনে করছে তারা।