সেবা ডেস্ক: গত ২০ মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব নটরডেম সম্মানসূচক ডিগ্রি অর্জন করেছে বাংলাদেশের বিশিষ্ট আইনজীবী ড. কামাল হোসেন। ডিগ্রি পেয়ে আর কালক্ষেপণ না করে ২১ মে লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেন গণফোরাম নেতা ড. কামাল হোসেন। জানা গেছে, বিএনপির পলাতক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার সাথে গোপন বৈঠক করার জন্যই তড়িঘড়ি করে লন্ডন গিয়েছেন ড. কামাল হোসেন।
এদিকে ড. কামাল হোসেনের মতো এক প্রবীণ আইনজীবী কিভাবে একজন দুর্নীতিবাজ, পলাতক আসামির সাথে বৈঠক করবেন তা নিয়ে দেশ ও দেশের বাহিরে ব্যাপক সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে, নিউইয়র্কে অবস্থানকালে কয়েকজন সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ব্রিফ করেন ড. কামাল হোসেন। বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতিকে নেতিবাচকভাবে তুলে ধরেন তিনি।
ড. কামাল হোসেনের এক ঘনিষ্ঠ সহযোগি বলেন, লন্ডনে ব্যস্ত সময় কাটাবেন ড. কামাল। লন্ডনে তারেক জিয়ার সঙ্গে তার একান্ত বৈঠক হবার কথা রয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিবেশে কিভাবে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা যাবে এবং খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের উপর কিভাবে আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করা যাবে সেসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে তারেক রহমানের সাথে গোপন বৈঠক করবেন ড. কামাল হোসেন। এছাড়া লন্ডনে বাঙালি সমাজ আয়োজিত একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে তার। বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জনমত সৃষ্টি করাই ড. কামাল হোসেনের বর্তমান সফরের প্রধান উদ্দেশ্য বলে জানা গেছে। পাশাপাশি, তিনি বাংলাদেশে ঈদের পর কীভাবে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করা যায়- সে ব্যাপারেও আলোচনা করবেন বলে জানা গেছে।
ড. কামাল হোসেনের গোপন বৈঠকের খবরে ক্ষুব্ধ হয়ে আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র নেতা বলেন, ড. কামাল হোসেন একজন জাতীয় বেইমান। তিনি এর আগে জাতির জনকের সাথে বেইমানি করেছিলেন। এর কারণে তিনি দল থেকে বহিষ্কৃত হন। রাজনীতিক হিসেবে ব্যর্থ হলেও তাকে আইনজীবী হিসেবে ভালো জানতাম। এখন মনে হচ্ছে এই বুড়ো বয়সে ক্ষমতার লোভ ধরেছে ড. কামালের। পয়সার লোভে তারেক রহমানের মতো দেউলিয়া আসামির সাথে বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্যে তাদের গা জ্বালা করে। এমন জাতীয় বেইমানকে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া উচিত। দেশের বদনাম করতে ব্যস্ত থাকে এরা। তাদের জনতার সামনে বিচারের সম্মুখীন করা উচিত।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তারেক রহমানের সাথে ড. কামালের গোপন বৈঠক দেশকে কোন পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যায় তা নিয়ে শঙ্কায় আছে দেশবাসী।
-
এদিকে ড. কামাল হোসেনের মতো এক প্রবীণ আইনজীবী কিভাবে একজন দুর্নীতিবাজ, পলাতক আসামির সাথে বৈঠক করবেন তা নিয়ে দেশ ও দেশের বাহিরে ব্যাপক সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে, নিউইয়র্কে অবস্থানকালে কয়েকজন সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ব্রিফ করেন ড. কামাল হোসেন। বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতিকে নেতিবাচকভাবে তুলে ধরেন তিনি।
ড. কামাল হোসেনের এক ঘনিষ্ঠ সহযোগি বলেন, লন্ডনে ব্যস্ত সময় কাটাবেন ড. কামাল। লন্ডনে তারেক জিয়ার সঙ্গে তার একান্ত বৈঠক হবার কথা রয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিবেশে কিভাবে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা যাবে এবং খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের উপর কিভাবে আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করা যাবে সেসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে তারেক রহমানের সাথে গোপন বৈঠক করবেন ড. কামাল হোসেন। এছাড়া লন্ডনে বাঙালি সমাজ আয়োজিত একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে তার। বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জনমত সৃষ্টি করাই ড. কামাল হোসেনের বর্তমান সফরের প্রধান উদ্দেশ্য বলে জানা গেছে। পাশাপাশি, তিনি বাংলাদেশে ঈদের পর কীভাবে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করা যায়- সে ব্যাপারেও আলোচনা করবেন বলে জানা গেছে।
ড. কামাল হোসেনের গোপন বৈঠকের খবরে ক্ষুব্ধ হয়ে আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র নেতা বলেন, ড. কামাল হোসেন একজন জাতীয় বেইমান। তিনি এর আগে জাতির জনকের সাথে বেইমানি করেছিলেন। এর কারণে তিনি দল থেকে বহিষ্কৃত হন। রাজনীতিক হিসেবে ব্যর্থ হলেও তাকে আইনজীবী হিসেবে ভালো জানতাম। এখন মনে হচ্ছে এই বুড়ো বয়সে ক্ষমতার লোভ ধরেছে ড. কামালের। পয়সার লোভে তারেক রহমানের মতো দেউলিয়া আসামির সাথে বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্যে তাদের গা জ্বালা করে। এমন জাতীয় বেইমানকে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া উচিত। দেশের বদনাম করতে ব্যস্ত থাকে এরা। তাদের জনতার সামনে বিচারের সম্মুখীন করা উচিত।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তারেক রহমানের সাথে ড. কামালের গোপন বৈঠক দেশকে কোন পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যায় তা নিয়ে শঙ্কায় আছে দেশবাসী।
-