সেবা ডেস্ক: যত দিন যাচ্ছে ততই জমে উঠছে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনী প্রচারণা। আসছে ৩০ জুলাই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে উক্ত রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজশাহীতে ইতোমধ্যে বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রার্থীরা ভোটারদের মন জয় করার লক্ষ্যে দিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি। এবারের নির্বাচনে মেয়র পদে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছেন আওয়ামী লীগ থেকে মনোনীত প্রার্থী রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন এবং বিএনপি থেকে মনোনীত মেয়র প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। অনুষ্ঠেয় রাসিক নির্বাচনে দুই রকম কৌশল নিয়ে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন প্রধান দুই প্রার্থী।
খায়রুজ্জামান লিটন তার নির্বাচনী প্রচারণায় রাজশাহী নগরবাসীকে উন্নয়নের বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাদের মন জয় করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে নগরী এবং নগরবাসীর উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছেন লিটন। লিটনের নির্বাচনী ইশতেহারে নগরবাসীর প্রায় সব আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটেছে। লিটন তার নির্বাচনী ইশতেহারে রাজশাহীকে এশিয়া মহাদেশের মধ্যে অন্যতম বসবাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এছাড়া নগরবাসীর জীবনমান উন্নয়নসহ নগরীর উন্নয়নে বিভিন্ন ধরণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন লিটন।
এদিকে বুলবুলের নির্বাচনী প্রচারণায় রাজশাহী নগরবাসীর কোনো ভাবনা চিন্তা ফুটে উঠেনি। এখন পর্যন্ত বুলবুলের নির্বাচনী প্রচারণার পুরোটা জুড়েই প্রাধান্য পাচ্ছে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা। বুলবুলের নির্বাচনী প্রচারণায় রাজশাহী নগর কিংবা নগরবাসীর সুনির্দিষ্ট উন্নয়নের কোনো পরিকল্পনা চোখে পড়েনি। এ নিয়ে বুলবুলের কর্মী সমর্থকদের মাঝেও অসন্তোষ বিরাজ করছে। বুলবুলের একাধিক কর্মীর মতে স্থানীয় নির্বাচনকে ঢালাওভাবে জাতীয়করণ করার চেষ্টা করা বোকামি। নগরবাসী স্বাভাবিক ভাবেই খালেদা কিংবা নির্বাচন কমিশন থেকে নিজেদের এবং নগরের উন্নয়ন নিয়ে বেশি ভাবছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বুলবুলের এক ঘনিষ্ঠ সহযোগীর বরাত দিয়ে জানা যায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশেই মূলত বিএনপির স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন বুলবুল।
খায়রুজ্জামান লিটন তার নির্বাচনী প্রচারণায় রাজশাহী নগরবাসীকে উন্নয়নের বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাদের মন জয় করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে নগরী এবং নগরবাসীর উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছেন লিটন। লিটনের নির্বাচনী ইশতেহারে নগরবাসীর প্রায় সব আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটেছে। লিটন তার নির্বাচনী ইশতেহারে রাজশাহীকে এশিয়া মহাদেশের মধ্যে অন্যতম বসবাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এছাড়া নগরবাসীর জীবনমান উন্নয়নসহ নগরীর উন্নয়নে বিভিন্ন ধরণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন লিটন।
এদিকে বুলবুলের নির্বাচনী প্রচারণায় রাজশাহী নগরবাসীর কোনো ভাবনা চিন্তা ফুটে উঠেনি। এখন পর্যন্ত বুলবুলের নির্বাচনী প্রচারণার পুরোটা জুড়েই প্রাধান্য পাচ্ছে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা। বুলবুলের নির্বাচনী প্রচারণায় রাজশাহী নগর কিংবা নগরবাসীর সুনির্দিষ্ট উন্নয়নের কোনো পরিকল্পনা চোখে পড়েনি। এ নিয়ে বুলবুলের কর্মী সমর্থকদের মাঝেও অসন্তোষ বিরাজ করছে। বুলবুলের একাধিক কর্মীর মতে স্থানীয় নির্বাচনকে ঢালাওভাবে জাতীয়করণ করার চেষ্টা করা বোকামি। নগরবাসী স্বাভাবিক ভাবেই খালেদা কিংবা নির্বাচন কমিশন থেকে নিজেদের এবং নগরের উন্নয়ন নিয়ে বেশি ভাবছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বুলবুলের এক ঘনিষ্ঠ সহযোগীর বরাত দিয়ে জানা যায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশেই মূলত বিএনপির স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন বুলবুল।