লিয়াকত হোসেন লায়ন: জামালপুরের মাঠে মাঠে দোল খেতে শুরু করেছে আমন ধানের সোনালী শীষ। বাম্পার ফলনের সম্ভাবনায় কৃষকদের মুখে মুখে হাসি থাকলেও ধানের দাম কম থাকায় হতাশার ছাপও রয়েছে তাতে। এ বছর জেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ৫ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে আমন চাষ হয়েছে। বন্যা ও প্রাকৃতিক দূর্যোগ না হওয়ায় ধানের বাম্পার ফলনের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানায়, এ বছর জেলার ৭ উপজেলায় ৯৯ হাজার ১‘শ ৭০ হেক্টর আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু বন্যা না হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে ১ লাখ ৪ হাজার ১৭০ হেক্টর জমিতে আমন চাষ করা হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, দিগন্ত জুড়ে সবুজ ধানক্ষেতে সোনালী শীষের আগমন শুরু হয়েছে। ধান ক্ষেতের দিকে তাকালে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। এ বছর বন্যা না হওয়ায় জেলার বন্যা কবলিত দেওয়ানগঞ্জ ও ইসলামপুর উপজেলাতেও আমন ধান চাষ ব্যাপক হারে বেড়েছে। যা জেলার আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রাকে অতিক্রম করতে সহায়ক হয়েছে বলে জানান কৃষি বিভাগ।
ইসলামপুর উপজেলার পাথর্শী ইউনিয়নের গামারিয়া গ্রামের কৃষক আছাদুজ্জামান জানান, এ বছর বন্যা না হওয়ায় এ অঞ্চলের কৃষকরা প্রতিটি জমিতে আমন চাষ করেছে। ধানও হয়েছে বাম্পার কিন্তু দাম কম থাকায় উৎপাদন খরচ নিয়ে হতাশ তারা।
মেলান্দহের দুরমুঠ ইউনিয়নের বীরহাতিজা গ্রামের কৃষক আব্দুল কুদ্দুস বলেন, বন্যার জন্য খুব ভয়ে ছিলাম। আল্লাহর রহমতে বন্যা না হওয়ায় ধানের বাম্পার ফলন আশা করছি। তবে ধানের দাম কম থাকায় উৎপাদন খরচ নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় রয়েছি।
মেলান্দহ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহফুজুল ইসলাম জানান, মেলান্দহে ১৬ হাজার ৮’শ হেক্টর জমিতে আমন চাষ হয়েছে। কিছু জমিতে বন্যার পানি উঠলেও দ্রুত নেমে যাওয়ায় কোন ক্ষতি হয়নি। আমরা আমনের বাম্পার ফলন আশা করছি।
ইসলামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন জানান, বন্যা না হওয়ায় বন্যাকবলিত ইসলামপুর উপজেলায় এ বছর ব্যাপক হারে আমন চাষ হয়েছে। আশা করছি বাম্পার ফলন হবে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক আমিনুল ইসলাম জানান, এ বছর জেলায় আমন চাষ লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করেছে। মাঠের অবস্থা দেখে আমন ধানের বাম্পার ফলনের আশা করছি। তিনি আরও বলেন, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ৫ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে আমন চাষ হয়েছে।
⇘সংবাদদাতা: লিয়াকত হোসেন লায়ন
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানায়, এ বছর জেলার ৭ উপজেলায় ৯৯ হাজার ১‘শ ৭০ হেক্টর আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু বন্যা না হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে ১ লাখ ৪ হাজার ১৭০ হেক্টর জমিতে আমন চাষ করা হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, দিগন্ত জুড়ে সবুজ ধানক্ষেতে সোনালী শীষের আগমন শুরু হয়েছে। ধান ক্ষেতের দিকে তাকালে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। এ বছর বন্যা না হওয়ায় জেলার বন্যা কবলিত দেওয়ানগঞ্জ ও ইসলামপুর উপজেলাতেও আমন ধান চাষ ব্যাপক হারে বেড়েছে। যা জেলার আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রাকে অতিক্রম করতে সহায়ক হয়েছে বলে জানান কৃষি বিভাগ।
ইসলামপুর উপজেলার পাথর্শী ইউনিয়নের গামারিয়া গ্রামের কৃষক আছাদুজ্জামান জানান, এ বছর বন্যা না হওয়ায় এ অঞ্চলের কৃষকরা প্রতিটি জমিতে আমন চাষ করেছে। ধানও হয়েছে বাম্পার কিন্তু দাম কম থাকায় উৎপাদন খরচ নিয়ে হতাশ তারা।
মেলান্দহের দুরমুঠ ইউনিয়নের বীরহাতিজা গ্রামের কৃষক আব্দুল কুদ্দুস বলেন, বন্যার জন্য খুব ভয়ে ছিলাম। আল্লাহর রহমতে বন্যা না হওয়ায় ধানের বাম্পার ফলন আশা করছি। তবে ধানের দাম কম থাকায় উৎপাদন খরচ নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় রয়েছি।
মেলান্দহ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহফুজুল ইসলাম জানান, মেলান্দহে ১৬ হাজার ৮’শ হেক্টর জমিতে আমন চাষ হয়েছে। কিছু জমিতে বন্যার পানি উঠলেও দ্রুত নেমে যাওয়ায় কোন ক্ষতি হয়নি। আমরা আমনের বাম্পার ফলন আশা করছি।
ইসলামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন জানান, বন্যা না হওয়ায় বন্যাকবলিত ইসলামপুর উপজেলায় এ বছর ব্যাপক হারে আমন চাষ হয়েছে। আশা করছি বাম্পার ফলন হবে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক আমিনুল ইসলাম জানান, এ বছর জেলায় আমন চাষ লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করেছে। মাঠের অবস্থা দেখে আমন ধানের বাম্পার ফলনের আশা করছি। তিনি আরও বলেন, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ৫ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে আমন চাষ হয়েছে।
⇘সংবাদদাতা: লিয়াকত হোসেন লায়ন
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।