
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের রাজনীতিতে দীর্ঘ সময় যাবত রাজত্ব করা সিদ্দিকী পরিবারের তিন ভাইয়ের মনোনয়নের নিশ্চয়তা দোলাচলে। আওয়ামী লীগের গ্রীন সিগন্যাল না পাওয়ায় জাতীয় ঐক্য ফ্রন্টে যোগ দিলেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
তিনি চেয়েছিলেন তার ভাই সাবেক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের স্থায়ী কমিটির সদস্য(বহিস্কৃত) আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী ও মুরাদ সিদ্দিকী’র মনোনয়ন নিশ্চিত হলেই তিনি আওয়ামী লীগে সাথে থাকবেন।
এ ব্যাপারে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ এর একাধিক নীতি নির্ধারকের সাথে যোগাযোগ করেন। কিন্তু তার সেই প্রত্যাশা পূরন হয়নি।
জানা যায়, আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে মনোনয়ন নিশ্চিতের বিষয়টি নাকচ হওয়ার পর কাদের সিদ্দিকী হতাশ হয়ে সরকারবিরোধী জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগ দেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে সমালোচনা করাসহ ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশেও তাকে কটুক্তি করেন।
সূত্র জানায়, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের পর থেকেই রাজনৈতিক অঙ্গনে জোর গুঞ্জন ছিল এই জোটে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যোগ দেয়া না দেওয়া নিয়ে। এ বিষয়ে গত ৩১ অক্টোবর নিজের অবস্থান জানানোর জন্য কাদের সিদ্দিকী ৩ নভেম্বর পর্যন্ত সময় নেন। এতেও তিনি তার সিদ্ধান্ত জানাতে পারেননি। সিদ্ধান্ত নিতে আরো সময় লাগবে বলে জানানো হয়। অবশেষে ৫ নভেম্বর ঐক্যফ্রন্টে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দেয় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ।
জানা গেছে, এ সময়ের মধ্যে কাদের সিদ্দিকী তার চাহিদানুযায়ী সফলতার আশায় ছিলেন। কিন্তু তার সেই আশা-প্রত্যাশা ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক জরিপে টেকেনি।
আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, টাঙ্গাইলের যে তিনটি আসনে তারা তিনভাই মনোনয়ন নিশ্চিত করতে চেয়েছেন মাঠের অবস্থা তাদের পক্ষে নেই। তাই তাদের মনোনয়ন সম্ভব নয় বলেই তাকে জানিয়ে দেয়া হয়েছিল। এতেই তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডসহ দলের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ ও কঠোর সমালোচনা করেন। তবে এ কথা শতভাগ সত্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জোটে যোগদানের দর কষাকষি করতেই কালক্ষেপণ করেছিলেন কাদের সিদ্দিকী।
আওয়ামী লীগের নেতারা মনে করেন, রাজনীতিতে ধৈর্য্যহারা হয়ে আগেও দলছুট হয়ে পড়েছেন কাদের সিদ্দিকী। একইভাবে এবারও আদর্শহীন বিএনপি জামায়াত জোটে যোগ দেন তিনি।
⇘সংবাদদাতা: টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
তিনি চেয়েছিলেন তার ভাই সাবেক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের স্থায়ী কমিটির সদস্য(বহিস্কৃত) আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী ও মুরাদ সিদ্দিকী’র মনোনয়ন নিশ্চিত হলেই তিনি আওয়ামী লীগে সাথে থাকবেন।
এ ব্যাপারে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ এর একাধিক নীতি নির্ধারকের সাথে যোগাযোগ করেন। কিন্তু তার সেই প্রত্যাশা পূরন হয়নি।
জানা যায়, আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে মনোনয়ন নিশ্চিতের বিষয়টি নাকচ হওয়ার পর কাদের সিদ্দিকী হতাশ হয়ে সরকারবিরোধী জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগ দেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে সমালোচনা করাসহ ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশেও তাকে কটুক্তি করেন।
সূত্র জানায়, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের পর থেকেই রাজনৈতিক অঙ্গনে জোর গুঞ্জন ছিল এই জোটে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যোগ দেয়া না দেওয়া নিয়ে। এ বিষয়ে গত ৩১ অক্টোবর নিজের অবস্থান জানানোর জন্য কাদের সিদ্দিকী ৩ নভেম্বর পর্যন্ত সময় নেন। এতেও তিনি তার সিদ্ধান্ত জানাতে পারেননি। সিদ্ধান্ত নিতে আরো সময় লাগবে বলে জানানো হয়। অবশেষে ৫ নভেম্বর ঐক্যফ্রন্টে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দেয় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ।
জানা গেছে, এ সময়ের মধ্যে কাদের সিদ্দিকী তার চাহিদানুযায়ী সফলতার আশায় ছিলেন। কিন্তু তার সেই আশা-প্রত্যাশা ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক জরিপে টেকেনি।
আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, টাঙ্গাইলের যে তিনটি আসনে তারা তিনভাই মনোনয়ন নিশ্চিত করতে চেয়েছেন মাঠের অবস্থা তাদের পক্ষে নেই। তাই তাদের মনোনয়ন সম্ভব নয় বলেই তাকে জানিয়ে দেয়া হয়েছিল। এতেই তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডসহ দলের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ ও কঠোর সমালোচনা করেন। তবে এ কথা শতভাগ সত্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জোটে যোগদানের দর কষাকষি করতেই কালক্ষেপণ করেছিলেন কাদের সিদ্দিকী।
আওয়ামী লীগের নেতারা মনে করেন, রাজনীতিতে ধৈর্য্যহারা হয়ে আগেও দলছুট হয়ে পড়েছেন কাদের সিদ্দিকী। একইভাবে এবারও আদর্শহীন বিএনপি জামায়াত জোটে যোগ দেন তিনি।
⇘সংবাদদাতা: টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।