
ইসলামপুর ॥ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামালপুর-২ইসলামপুর আসনে গ্রুপিং ও হামলা মামলার কারনে স্তব্দ হয়ে পড়েছে বিএনপি।
দলীয় সূত্রে জানাগেছে, টানা চারবার চেষ্টা করে ততকালীন আওয়ামী গ্রুপিংয়ের কারনে ২০০১সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে সুলতাম মাহমুদ বাবু সহজেই এই আসন থেকে নির্বাচিত হন।
সেই সাথে তিনি এলাকার উন্নয়নের যাত্রা শুরু করেন। ওই সময় সাবেক ক্যাবিনেট সচিব আঃ হালিম এলাকায় বিভিন্ন উন্নয়নের পাশাপাশি রাজনীতির দিকে একটু আটটু দৃষ্টি দেন। কেন্দ্রীয় রাজনীতিতেও মাঝের মধ্যে পায়ের ধুলি পড়তো তার। হঠাৎ বিএনপি সরকারে থাকার পর অবসরে যাওয়ার তিনমাস আগেই মাঠে নেমে পড়েন। সেই থেকে বিএনপির অনেক নেতাকর্মীরা সুযোগ সুবিধা নিতে তার কাছে ভীড় জমান। অবসরে যাওয়ার পরে তিনি বিএনপি রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি পদ দখল করে নেন। সেই থেকে ইসলামপুরে বাবু-সচিব গ্রুপিং হয়ে অধ্যবদি পর্যন্ত চলে আসছে। বিএনপির ত্যাগী নেতাকর্মীরা সেই সময় থেকেই সচিব গ্রুপে অবস্থান করেন। একসময় বিএনপিং গ্রুপিং চরম আকার ধারন করায় দুই গ্রুপে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হামলা,মামলার হয়েছে একাধিক। হঠাৎ আঃ হালিম সচিব অসুস্থতার কারনে ইসলামপুর আসা ছেড়ে দিয়ে সাবেক এমপি আবারো সভাপতি পদ টি দখল করে ঢাকায় অবস্থান করে রাজনীতি শুরু করেন।
তিনি গোপনে বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দলকে সু সংগঠিত করেছেন বলে দলীয় সুত্রে জানাগেছে। এদিকে আঃ হালিম সচিব কেন্দ্রীয় বিএনপির উপদেষ্টা হয়ে ঢাকায় রাজনীতিতে সক্রিয় হন। কিন্তু তিনি দলীয় মনোনয়ন সাবেক এমপিকে দেওয়ায় সচিব গুপের নেতাকর্মীরা এখনো নিবেদিত হয়ে কাজ করছেনা বলে জানাগেছে।
দলীয় নেতাকর্মীরা জানান, এখানে বিএনপির মধ্যে অভ্যান্তরীন দলীয় কোন্দল চরমে থাকার কারণে নেতাকর্মীদের মধ্যে সঠিক নেতৃত্বে অভাবে নানা দ্বিধাদন্ডের মধ্যে রয়েছে। এবারের নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং নির্বাচন। এখানে বিএনপির ভোট থাকলেও আদিপত্য রয়েছে আওয়ামীলীগের । তবুও সাবেক এমপি উপজেলা বিএনপির সভাপতি সুলতান মাহমুদ বাব ুদলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় তার গুপের নেতাকর্মীরা মাঠ গোপনে গোপনে ভোট চাইলেও কোন আমেজের দেখা নেই। নেতাকর্মীদের প্রকাশে কোথাও সভা সমাবেশ ও ভোট প্রার্থনা করতে এখনো দেখা যাইনি। তবে দলীয় নেতাকর্মীরা বলছেন গায়েবী মামলা হামলায় তারা ভয়ে ঠিকমত নির্বাচন করতে হিমশিম খাচ্ছে। নিরবে থাকলেও ধানের শীষের পক্ষেই সাধারন জনগন ভোট দেবেন।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
দলীয় সূত্রে জানাগেছে, টানা চারবার চেষ্টা করে ততকালীন আওয়ামী গ্রুপিংয়ের কারনে ২০০১সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে সুলতাম মাহমুদ বাবু সহজেই এই আসন থেকে নির্বাচিত হন।
সেই সাথে তিনি এলাকার উন্নয়নের যাত্রা শুরু করেন। ওই সময় সাবেক ক্যাবিনেট সচিব আঃ হালিম এলাকায় বিভিন্ন উন্নয়নের পাশাপাশি রাজনীতির দিকে একটু আটটু দৃষ্টি দেন। কেন্দ্রীয় রাজনীতিতেও মাঝের মধ্যে পায়ের ধুলি পড়তো তার। হঠাৎ বিএনপি সরকারে থাকার পর অবসরে যাওয়ার তিনমাস আগেই মাঠে নেমে পড়েন। সেই থেকে বিএনপির অনেক নেতাকর্মীরা সুযোগ সুবিধা নিতে তার কাছে ভীড় জমান। অবসরে যাওয়ার পরে তিনি বিএনপি রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি পদ দখল করে নেন। সেই থেকে ইসলামপুরে বাবু-সচিব গ্রুপিং হয়ে অধ্যবদি পর্যন্ত চলে আসছে। বিএনপির ত্যাগী নেতাকর্মীরা সেই সময় থেকেই সচিব গ্রুপে অবস্থান করেন। একসময় বিএনপিং গ্রুপিং চরম আকার ধারন করায় দুই গ্রুপে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হামলা,মামলার হয়েছে একাধিক। হঠাৎ আঃ হালিম সচিব অসুস্থতার কারনে ইসলামপুর আসা ছেড়ে দিয়ে সাবেক এমপি আবারো সভাপতি পদ টি দখল করে ঢাকায় অবস্থান করে রাজনীতি শুরু করেন।
তিনি গোপনে বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দলকে সু সংগঠিত করেছেন বলে দলীয় সুত্রে জানাগেছে। এদিকে আঃ হালিম সচিব কেন্দ্রীয় বিএনপির উপদেষ্টা হয়ে ঢাকায় রাজনীতিতে সক্রিয় হন। কিন্তু তিনি দলীয় মনোনয়ন সাবেক এমপিকে দেওয়ায় সচিব গুপের নেতাকর্মীরা এখনো নিবেদিত হয়ে কাজ করছেনা বলে জানাগেছে।
দলীয় নেতাকর্মীরা জানান, এখানে বিএনপির মধ্যে অভ্যান্তরীন দলীয় কোন্দল চরমে থাকার কারণে নেতাকর্মীদের মধ্যে সঠিক নেতৃত্বে অভাবে নানা দ্বিধাদন্ডের মধ্যে রয়েছে। এবারের নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং নির্বাচন। এখানে বিএনপির ভোট থাকলেও আদিপত্য রয়েছে আওয়ামীলীগের । তবুও সাবেক এমপি উপজেলা বিএনপির সভাপতি সুলতান মাহমুদ বাব ুদলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় তার গুপের নেতাকর্মীরা মাঠ গোপনে গোপনে ভোট চাইলেও কোন আমেজের দেখা নেই। নেতাকর্মীদের প্রকাশে কোথাও সভা সমাবেশ ও ভোট প্রার্থনা করতে এখনো দেখা যাইনি। তবে দলীয় নেতাকর্মীরা বলছেন গায়েবী মামলা হামলায় তারা ভয়ে ঠিকমত নির্বাচন করতে হিমশিম খাচ্ছে। নিরবে থাকলেও ধানের শীষের পক্ষেই সাধারন জনগন ভোট দেবেন।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।