সেবা ডেস্ক:
ভোর ৪টায় মাঠে নামছেন তামিম-মাশরাফিরা।
অধিনায়ক এরই মধ্যে সিরিজে ফেরার রসায়ন শুনিয়েছেন সতীর্থদের, ‘ক্রাইস্টচার্চে জিতে সমতা ফেরাতে আমাদের সবচেয়ে বেশি কাজ করতে হবে ব্যাটিং নিয়ে। শুরুতে আমরা এত বেশি উইকেট হারিয়ে ফেলতে পারি না।’
শুরুতে বেশি উইকেট হারানো মানেই সাকিব আল হাসানহীন মিডল অর্ডারের আরো চাপে পড়ে যাওয়া। সবশেষ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে মাত্র ২৮ রানে ৪ উইকেট খুইয়েও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুর্দান্ত এক ম্যাচ জিতেছিল বাংলাদেশ।
তবে অমনটা তো আর নিয়মিত হয় না, বরং নেপিয়ারে ৪২ রানে একই দুর্দশা থেকে ২৩২ রানেই বিপর্যস্ত না হওয়ার স্বস্তি খুঁজেছেন অনেকে! তবে নেপিয়ারে এ পুঁজি যে যৎসামান্য, সেটি ৮ উইকেটে ম্যাচ জিতে বুঝিয়ে দিয়েছে স্বাগতিকরা।
আশ্চর্য এক পরিস্থিতি বাংলাদেশ দলে। তামিমের স্থায়িত্বের ওপর অনেকটাই নির্ভরশীল দলীয় স্কোর! ক্রাইস্টচার্চে শুরুর দিকে নেপিয়ারের চেয়ে বল বেশি সুইং করবে।
যদি আবহাওয়া অনুকূল থাকে তাহলে এ সুইংয়ের স্থায়িত্বও বাড়তে পারে। আর সে ক্ষেত্রে আরো অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়তে হবে বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের। একজন ট্রেন্ট বোল্টই তো আর কিউই বোলিং আক্রমণের সবটুকু নন। লোকি ফার্গুসন ১৫০ কিলোমিটার গতিতে বল করেন। ম্যাট হেনরি আর জেমস নিশামরা চাইলে ১৪০ কিলোমিটার গতি বজায় রাখতে পারেন। সে তুলনায় কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম ধীরগতির, ১২০ এর ঘরে। তবে সমস্যা হলো তিনিও সুইং বোলার।
অতএব, ক্রাইস্টচার্চে বাংলাদেশ নামছে ব্যাটসম্যানদের জন্য সতর্কবার্তা মনে নিয়ে। অবশ্য শুধু ব্যাটসম্যানদের কাঠগড়ায় দাঁড় করালে বোলারদের প্রতি বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়ে যায়! মাশরাফি নিজেও নেপিয়ারে হারের পর বোলারদের দায় দেখেছেন, ‘বোলিংয়েও আমাদের উন্নতি করতে হবে।
গত ম্যাচে নিউজিল্যান্ড ৪৪.৩ ওভারে ম্যাচ শেষ করেছে। সেটি নিয়েও কিছু বলার নেই। দৃষ্টিকটু ব্যাপার হলো, বাংলাদেশের কোনো বোলার সামান্যতম হুমকিও হয়ে উঠতে পারেননি মার্টিন গাপটিল-হেনরি নিকোলসদের সামনে। একাদশে অলরাউন্ডারের সংখ্যা বাড়াতে গিয়ে হাতে গোনা উইকেটশিকারির একজন রুবেল হোসেনকে বসিয়ে রাখছে টিম ম্যানেজমেন্ট। তাতে আরো বেশি করে জুটিনির্ভর বাংলাদেশের বোলিং। মাশরাফিদের বোলিং সাফল্যের তত্ত্বই হলো পার্টনারশিপ এক প্রান্তে রান আটকে অন্য প্রান্ত থেকে উইকেট তুলে নেওয়া। নেপিয়ারের ম্যাচে সে রকম কোনো জুটিও দেখা যায়নি। তবে প্রথম ম্যাচের ভুল না শোধরাতে পারলে ক্রাইস্টচার্চে সিরিজ বাঁচিয়ে রাখা কঠিনই হবে মাশরাফি বিন মর্তুজাদের জন্য।
এখন পর্যন্ত ইতিহাস বলছে ক্রাইস্টচার্চে সুবিধা পেয়ে থাকেন পেসাররা। টিম সাউদি, ট্রেন্ট বোল্টরা কঠিন পরীক্ষাই নিবেন তামিম, লিটন,সৌম্য, মুশফিকদের। উইকেটের কথা বিবেচনা করে তাই একাদশে চার পেসার নিয়ে মাঠে নামতে পারে বাংলাদেশ দল।
তবে টপ অর্ডারে কোন পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। কিউইদের সুইং আর বাউন্স দক্ষতার সাথে সামলানোর জন্য থাকবেন তামিম, সৌম্য, লিটন মুশফিক মাহমুদুল্লাহদের। আর স্বাভাবিক ভাবে ৪ পেসার নিয়ে মাঠে নামার সম্ভাবনা থাকায় সেই ক্ষেত্রে রুবেলের সুযোগ হতে পারে একাদশে। আর বাদ পড়তে পারেন সাব্বির রহমান।
ভোর ৪টায় মাঠে নামছেন তামিম-মাশরাফিরা।
অধিনায়ক এরই মধ্যে সিরিজে ফেরার রসায়ন শুনিয়েছেন সতীর্থদের, ‘ক্রাইস্টচার্চে জিতে সমতা ফেরাতে আমাদের সবচেয়ে বেশি কাজ করতে হবে ব্যাটিং নিয়ে। শুরুতে আমরা এত বেশি উইকেট হারিয়ে ফেলতে পারি না।’
শুরুতে বেশি উইকেট হারানো মানেই সাকিব আল হাসানহীন মিডল অর্ডারের আরো চাপে পড়ে যাওয়া। সবশেষ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে মাত্র ২৮ রানে ৪ উইকেট খুইয়েও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুর্দান্ত এক ম্যাচ জিতেছিল বাংলাদেশ।
তবে অমনটা তো আর নিয়মিত হয় না, বরং নেপিয়ারে ৪২ রানে একই দুর্দশা থেকে ২৩২ রানেই বিপর্যস্ত না হওয়ার স্বস্তি খুঁজেছেন অনেকে! তবে নেপিয়ারে এ পুঁজি যে যৎসামান্য, সেটি ৮ উইকেটে ম্যাচ জিতে বুঝিয়ে দিয়েছে স্বাগতিকরা।
আশ্চর্য এক পরিস্থিতি বাংলাদেশ দলে। তামিমের স্থায়িত্বের ওপর অনেকটাই নির্ভরশীল দলীয় স্কোর! ক্রাইস্টচার্চে শুরুর দিকে নেপিয়ারের চেয়ে বল বেশি সুইং করবে।
যদি আবহাওয়া অনুকূল থাকে তাহলে এ সুইংয়ের স্থায়িত্বও বাড়তে পারে। আর সে ক্ষেত্রে আরো অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়তে হবে বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের। একজন ট্রেন্ট বোল্টই তো আর কিউই বোলিং আক্রমণের সবটুকু নন। লোকি ফার্গুসন ১৫০ কিলোমিটার গতিতে বল করেন। ম্যাট হেনরি আর জেমস নিশামরা চাইলে ১৪০ কিলোমিটার গতি বজায় রাখতে পারেন। সে তুলনায় কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম ধীরগতির, ১২০ এর ঘরে। তবে সমস্যা হলো তিনিও সুইং বোলার।
অতএব, ক্রাইস্টচার্চে বাংলাদেশ নামছে ব্যাটসম্যানদের জন্য সতর্কবার্তা মনে নিয়ে। অবশ্য শুধু ব্যাটসম্যানদের কাঠগড়ায় দাঁড় করালে বোলারদের প্রতি বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়ে যায়! মাশরাফি নিজেও নেপিয়ারে হারের পর বোলারদের দায় দেখেছেন, ‘বোলিংয়েও আমাদের উন্নতি করতে হবে।
গত ম্যাচে নিউজিল্যান্ড ৪৪.৩ ওভারে ম্যাচ শেষ করেছে। সেটি নিয়েও কিছু বলার নেই। দৃষ্টিকটু ব্যাপার হলো, বাংলাদেশের কোনো বোলার সামান্যতম হুমকিও হয়ে উঠতে পারেননি মার্টিন গাপটিল-হেনরি নিকোলসদের সামনে। একাদশে অলরাউন্ডারের সংখ্যা বাড়াতে গিয়ে হাতে গোনা উইকেটশিকারির একজন রুবেল হোসেনকে বসিয়ে রাখছে টিম ম্যানেজমেন্ট। তাতে আরো বেশি করে জুটিনির্ভর বাংলাদেশের বোলিং। মাশরাফিদের বোলিং সাফল্যের তত্ত্বই হলো পার্টনারশিপ এক প্রান্তে রান আটকে অন্য প্রান্ত থেকে উইকেট তুলে নেওয়া। নেপিয়ারের ম্যাচে সে রকম কোনো জুটিও দেখা যায়নি। তবে প্রথম ম্যাচের ভুল না শোধরাতে পারলে ক্রাইস্টচার্চে সিরিজ বাঁচিয়ে রাখা কঠিনই হবে মাশরাফি বিন মর্তুজাদের জন্য।
এখন পর্যন্ত ইতিহাস বলছে ক্রাইস্টচার্চে সুবিধা পেয়ে থাকেন পেসাররা। টিম সাউদি, ট্রেন্ট বোল্টরা কঠিন পরীক্ষাই নিবেন তামিম, লিটন,সৌম্য, মুশফিকদের। উইকেটের কথা বিবেচনা করে তাই একাদশে চার পেসার নিয়ে মাঠে নামতে পারে বাংলাদেশ দল।
তবে টপ অর্ডারে কোন পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। কিউইদের সুইং আর বাউন্স দক্ষতার সাথে সামলানোর জন্য থাকবেন তামিম, সৌম্য, লিটন মুশফিক মাহমুদুল্লাহদের। আর স্বাভাবিক ভাবে ৪ পেসার নিয়ে মাঠে নামার সম্ভাবনা থাকায় সেই ক্ষেত্রে রুবেলের সুযোগ হতে পারে একাদশে। আর বাদ পড়তে পারেন সাব্বির রহমান।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।