এই বাক্যটি শুধুমাত্র উঠতি বয়সী পোলাপানেরা ব্যবহার করে। কারণ, বড় হতে হতে তার সেই মোহ কেটে যায়। ততদিনে সে জেনে যায় সবই ধোঁকাবাজি আর স্বার্থের খেলা। যতদিনে সে বুঝে উঠে স্বার্থ ছাড়া অভিভাবক বা গার্ডিয়ান কেবল 'বাবা' ততদিনে সে হারিয়ে ফেলে তার জীবনের বহু মূল্যবান সময়, যৌবন।
সুতরাং অন্ধ মোহে না ডুবে, ওমুকভাই-তমুকভাইয়ের কাছে নিজের মাথা না বিক্রি করে, যত তাড়াতাড়ি আমাদের ছেলেগুলো নিজেদের স্বপ্নপুরণে নিজ পিতার কাছে অভিভাবকত্ব সমর্পণ করে পড়ার টেবিলে চলে যাবে ততই মঙ্গল।
দেখছি, তথাকথিত রাজনৈতিক অভিভাবকদের সামান্য হাতখরচ আর ঝুট-ফুটের লোভে আমাদের এপ্রজন্মের সন্তানেরা অলস, স্বপ্নবিমুখ আর হিংস্র হয়ে উঠছে ক্রমশ।
সুন্দর জীবন বিপন্ন করতে আজ এদের অধিকাংশই নেশাসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত।
সুতরাং এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসা অনিবার্য। এই দায়িত্বটা বাবা-মা সমাজের মোড়ল, রাষ্ট্র সবাইকে নিতে হবে।
মনে রাখতে হবে রাজনৈতিক মত পার্থক্য থাকতে পারে কিন্তু জাতীয় স্বার্থে হতে হবে এক এবং অভিন্ন।
ফারজানা চামেলি
বকশীগঞ্জ, জামালপুর।
-সেবা হট নিউজ: সত্য প্রকাশে আপোষহীন
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।