আশরাফুল ইসলাম গাইবান্ধা : ভূমি আইন লংঙ্ঘণ ,পরিবশে আইনের বালাই নেই,স্বাস্থ্য সুরক্ষা তো স্বপ্ন,আয়কর দেওয়ার নামের ভোক্তাধিকার আইন লংঙ্ঘণ করে দিনের পর দিন অবৈধ ভাবে চলছে অবৈধ সব ইটভাটা । কদিন যদি প্রশাসন অভিযান চালাই পরের দিন আবারো চালু হয়ে যায়। বার বার প্রমাণিত হয় আইনের চেয়ে আইন লংঙ্ঘণকরীরা শক্তি শালী আর প্রয়োগকারীরা জ¦ী হুজুর ভাব? সাধারণ মানুষ হতাশ এ অবৈধ কার্যক্রম আর কতকাল চলবে এসব আইন প্রয়োগকারী প্রশাসনের কর্মকর্তারা দেখেও না দেখার ভান করায় দিনের পর দিন উপজেলা ও জেলা জুড়ে গড়ে উঠছে প্রায় ২ শতাধিক অবৈধ ইটভাটা। এরমধ্যে পলাশবাড়ী উপজেলায় রয়েছে ৩০ টির অধিক ইটভাটা ।
এবার গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার মহদীপুর ইউনিয়নের পরিষদে যাওয়ার পথে মহদীপুর মৌজায় অবৈধভাবে গড়ে তুলছেন খাজা মিয়া নামে এক ব্যক্তি তিনি মেয়াদ উর্ত্তীন চিমনীতে কোন প্রকার নিয়ম কানুনের তোয়াক্কা না করে অবৈধ ইটভাটা গড়ে তুলছেন এ অবৈধ ইটভাটা, দিন রাত কাজ করেছেন নির্মাণ শ্রমিকগণ। এ চিমনীতে ইট ভাটাটি তৈরীর প্রায় ৭০ ভাগ কাজ শেষ করেছেন বর্তমান এ ভাটা মালিক।
এ বিষয়ে মহদীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম বলেন, মেয়াদ উর্ত্তীণ চিমনীতে ইটভাটা নির্মান কাজ রাতের আধার করছেন ভাটা মালিক । তিনি আমার নিকট ইউনিয়ন পরিষদ হতে লাইন্সেস চাইলে আমি তা দেয়নি। এ বিষয়টি আমিও উপজেলা প্রশাসনকে মৌখিক ভাবে জানিয়েছি।
এ বিষয়ে পলাশবাড়ী উপজেলা নির্র্বাহী অফিসার কামরুজ্জামান নয়ন বলেন, উক্ত বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।
উল্লেখ্য, উক্ত অবৈধ ইটভাটাসহ পলাশবাড়ী উপজেলা জুড়ে সকল অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য দাবী জানিয়েছেন স্থানীয় সমাজসেবক,পরিবেশবিদ ও সচেতন মানুষ।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।