জি এম ক্যাপ্টেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য বন্যার আগাম সতর্কবার্তা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় সচেতনতা বৃদ্ধি বিষয়ক কনসালটেশন ও প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত।
![]() |
কুড়িগ্রামে স্থানীয় পর্যায়ে বন্যার আগাম সতর্কবার্তা ও প্রচার ব্যবস্থার উন্নয়ন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত |
রবিবার সকালে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ বিভাগ এই কর্মশালার আয়োজনে উপজেলা মিলনায়তনে এই কমর্শালা অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাঈদা পারভীন। প্রভাতি প্রকল্পের সমন্বয়ক ডিডিএম কম্পোনেন্ট নেতাই দে সরকার এর সভাপতিত্ব বক্তব্য রাখেন, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুল মতিন, সদর উপজেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন প্রমুখ।
দিনব্যাপী এই কর্মশালায় সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, গণমাধ্যম কর্মী, ঈমাম, ছাত্রসহ ৩২জন অংশ গ্রহন করেন।
আরও পড়ুন:
কর্মশালায় জানানো হয়,অবকাঠামোগত দক্ষতা উন্নয়ন ও তথ্যের মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহনশীলতা বৃদ্ধি (প্রভাতি) প্রকল্প ২০২৬ সাল পর্যন্ত বাস্তবায়ন হবে। এই প্রকল্পটি ৩টি জেলার ১৯টি উপজেলার ১৭৪টি ইউনিয়নে বাস্তবায়ন হচ্ছে।
এরমধ্যে কুড়িগ্রামের-৯টি, গাইবান্ধা ও জামালপুর জেলার ৫টি করে উপজেলা রয়েছে।
প্রশিক্ষণে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে ধারণা, আবহাওয়ার পুর্বাভাস,বন্যার আগাম সতর্কবার্তা এবং মানচিত্র ও প্লাবন মানচিত্র বিষয়ে জানানো হয়।
এছাড়াও বন্যার পূর্বাভাস জানতে মোবাইলে হেল্প লাইন ফ্রিতে ১০৯০ এবং ভয়েস ম্যাসেজ এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষ জানতে পারবে।
প্রকল্পের মূল সংস্থা হিসেবে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। ইফাদের আর্থিক সহযোগিতায় কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে রাইমস। অংশীজন হিসেবে রয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ এবং বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।