ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ও বাংলাদেশ
হোমিওপ্যাথি বোর্ডের চেয়ারম্যান দিলীপ কুমার রায়কে অব্যাহতি দিয়েছে
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
তার বিরুদ্ধে নামে-বেনামে শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ ছিল। মঙ্গলবার দুদক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
দুদক সূত্র জানায়, দিলীপ কুমারের বিরুদ্ধে ৩০টি হোমিও কলেজে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ, অবৈধভাবে গাড়ি কেনা, প্রধানমন্ত্রীকে অতিথি রেখে হোমিও ডাক্তারদের সম্মেলন করার কথা বলে প্রায় ৩০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় এবং গ্রামীণ জুয়েলার্স, গ্রামীণ সুইটস, গ্রামীণ পরিবহনসহ নামে-বেনামে শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ ছিল। অভিযোগটি অনুসন্ধান করেন দুদকের উপপরিচালক এস এম মফিদুল ইসলাম।
চলতি মাসের মাঝামাঝি দিলীপ কুমারকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়ে কঠোর গোপনীয়তার সঙ্গে অনুসন্ধানটি নথিভুক্ত করা হয়। দুদক সচিব মাকসুদুল হাসান খানের স্বাক্ষরে রবিবার নথিভুক্তির চিঠি ইস্যু হয়।
তার বিরুদ্ধে নামে-বেনামে শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ ছিল। মঙ্গলবার দুদক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
দুদক সূত্র জানায়, দিলীপ কুমারের বিরুদ্ধে ৩০টি হোমিও কলেজে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ, অবৈধভাবে গাড়ি কেনা, প্রধানমন্ত্রীকে অতিথি রেখে হোমিও ডাক্তারদের সম্মেলন করার কথা বলে প্রায় ৩০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় এবং গ্রামীণ জুয়েলার্স, গ্রামীণ সুইটস, গ্রামীণ পরিবহনসহ নামে-বেনামে শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ ছিল। অভিযোগটি অনুসন্ধান করেন দুদকের উপপরিচালক এস এম মফিদুল ইসলাম।
চলতি মাসের মাঝামাঝি দিলীপ কুমারকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়ে কঠোর গোপনীয়তার সঙ্গে অনুসন্ধানটি নথিভুক্ত করা হয়। দুদক সচিব মাকসুদুল হাসান খানের স্বাক্ষরে রবিবার নথিভুক্তির চিঠি ইস্যু হয়।