সেবা ডেস্ক: বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সূর্যসন্তান, মুক্তিযোদ্ধাদের উপহার হিসেবে এবং বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠিকে সমান সুযোগ সুবিধা দেবার উদ্দেশ্যে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে সরকারি চাকুরীতে কোটা ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন।
গত মাসে সরকারী চাকুরী থেকে কোটা প্রথা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নামে দেশের সরকারী এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা। প্রায় এক সপ্তাহ ধরে চলা আন্দোলন শেষের দিকে সহিংসতায় রূপ নেয়। আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে হামলা, লুটপাট সহ আগুন দেওয়ার মত ন্যাক্কারজনক ঘটনাও ঘটে।
বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ১১ই এপ্রিল জাতীয় সংসদে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের দাবি মেনে নিয়ে সরকারি চাকুরী থেকে সব ধরণের কোটা তুলে দেওয়ার ঘোষণা দেন । পাশাপাশি পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠি এবং প্রতিবন্ধীদের বিশেষ ব্যবস্থায় চাকুরী দেওয়ারও ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন>>
প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার প্রেক্ষিতে আন্দোলনকারীরা তাদের আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেয়। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা বাস্তবায়ন করে কোটা বাতিল বিষয়ক প্রজ্ঞাপন জারি করার কার্যক্রমও হাতে নিয়েছে।
কিন্তু সম্প্রতি একটি স্বার্থান্বেষী মহলের প্ররোচনায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভুল বুঝিয়ে আবারো তাদের সহিংস আন্দোলনে নামানোর পাঁয়তারা করছে আন্দোলনে নেতৃত্ব দানকারীরা।
উল্লেখ্য, গত মাসে আন্দোলন চলাকালীন সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থী শিক্ষকের সাথে তারেক রহমানের টেলিআলাপ ফাঁসের পর এই আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দেয়। ফাঁস হওয়া টেলিআলাপ থেকে জানা যায়, কোটা আন্দোলনকে অন্য খাতে প্রবাহিত করে সরকারবিরোধী আন্দোলনে রূপ দিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার পরামর্শ দেয় তারেক রহমান।
কোটা-বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিবিরের সম্পৃক্ততা খুঁজে পাওয়ায় কোটা আন্দোলনের পেছনে ষড়যন্ত্রের আভাস খুঁজে পান অনেকেই। অনুসন্ধানে জানা যায়, কোটা আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসান আল-মামুন, যুগ্ম আহ্বায়ক মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন ও নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে ছাত্র শিবিরের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ততার অভিযোগ সত্য। প্রমাণ হিসেবে তাদের ফেসবুক প্রোফাইল, পেজ পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, শিবির পরিচালিত পেজ ‘বাঁশের কেল্লা’য় লাইক, শেয়ার, কমেন্ট ছাড়াও তারা তাদের ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজেও শিবির সমর্থিত চিন্তাধারা প্রচারে সক্রিয়। এমনকি এই আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা দুই জন হিজবুত তাহরীরের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে ২০১৪ সালে গ্রেফতার পর্যন্ত হয়েছিল।
আরও পড়ুন>>
সম্প্রতি কোটা বাতিলের প্রজ্ঞাপন জারিতে বিলম্ব হওয়াতে কোটা ইস্যুকে সামনে রেখে আবারো সহিংস আন্দোলনের পরিকল্পনা করছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের আবরণে জামাত বিএনপি এর সন্ত্রাসী ছাত্র সংঘঠন শিবির ও ছাত্রদল। গোপন অনুসন্ধান থেকে জানা যায় এই তথাকথিত কোটা আন্দোলনকে অন্য খাতে প্রবাহিত করে রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের পরিকল্পনা করছে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।
প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার প্রেক্ষিতে আন্দোলনকারীরা তাদের আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেয়। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা বাস্তবায়ন করে কোটা বাতিল বিষয়ক প্রজ্ঞাপন জারি করার কার্যক্রমও হাতে নিয়েছে।
কিন্তু সম্প্রতি একটি স্বার্থান্বেষী মহলের প্ররোচনায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভুল বুঝিয়ে আবারো তাদের সহিংস আন্দোলনে নামানোর পাঁয়তারা করছে আন্দোলনে নেতৃত্ব দানকারীরা।
উল্লেখ্য, গত মাসে আন্দোলন চলাকালীন সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থী শিক্ষকের সাথে তারেক রহমানের টেলিআলাপ ফাঁসের পর এই আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দেয়। ফাঁস হওয়া টেলিআলাপ থেকে জানা যায়, কোটা আন্দোলনকে অন্য খাতে প্রবাহিত করে সরকারবিরোধী আন্দোলনে রূপ দিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার পরামর্শ দেয় তারেক রহমান।
কোটা-বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিবিরের সম্পৃক্ততা খুঁজে পাওয়ায় কোটা আন্দোলনের পেছনে ষড়যন্ত্রের আভাস খুঁজে পান অনেকেই। অনুসন্ধানে জানা যায়, কোটা আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসান আল-মামুন, যুগ্ম আহ্বায়ক মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন ও নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে ছাত্র শিবিরের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ততার অভিযোগ সত্য। প্রমাণ হিসেবে তাদের ফেসবুক প্রোফাইল, পেজ পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, শিবির পরিচালিত পেজ ‘বাঁশের কেল্লা’য় লাইক, শেয়ার, কমেন্ট ছাড়াও তারা তাদের ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজেও শিবির সমর্থিত চিন্তাধারা প্রচারে সক্রিয়। এমনকি এই আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা দুই জন হিজবুত তাহরীরের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে ২০১৪ সালে গ্রেফতার পর্যন্ত হয়েছিল।
আরও পড়ুন>>
সম্প্রতি কোটা বাতিলের প্রজ্ঞাপন জারিতে বিলম্ব হওয়াতে কোটা ইস্যুকে সামনে রেখে আবারো সহিংস আন্দোলনের পরিকল্পনা করছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের আবরণে জামাত বিএনপি এর সন্ত্রাসী ছাত্র সংঘঠন শিবির ও ছাত্রদল। গোপন অনুসন্ধান থেকে জানা যায় এই তথাকথিত কোটা আন্দোলনকে অন্য খাতে প্রবাহিত করে রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের পরিকল্পনা করছে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।