
সেবা ডেস্ক: ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তো কারাগারে ৫ তারা হোটেলের সুবিধা ভোগ করছেন’, এমন ভাবেই তার কারাগারের সুযোগ সুবিধা নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কারা কর্তৃপক্ষ। কিন্তু যাচ্ছেতাই ভাবে খালেদা জিয়ার কারাবরণ নিয়ে জনসম্মুখে ঢালাও বক্তৃতা দিয়ে যাচ্ছেন দলের নেতারা। কারা কর্তৃপক্ষের বক্তব্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে মিথ্যাচার করে যাচ্ছে দলটি। কিন্তু কেন খালেদার স্বাস্থ্য ও কারাগারের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে বিএনপির মিথ্যাচার? অনুসন্ধানে বের হয়ে আসে যে, খালেদাকে যেকোনো উপায়ে মুক্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান। আর তার আদেশ বাস্তবায়ন করতেই বিএনপি অবলম্বন করছে ভিন্ন পন্থা।
গত ৬ জুন বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, খালেদা জিয়ার অবস্থা নাকি গুরুতর এবং যেকোন সময় দৃষ্টিহীন ও প্যারালাইসড হয়ে যেতে পারেন তিনি। কোনো ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই নজরুল ইসলাম খান এমন সিদ্ধান্তে উপনীত হলে বিএনপির এক নেতা নাম প্রকাশ করার অনিচ্ছায় জানান যে, ‘নজরুল সাহেব ইদানিং ডাক্তার হয়ে গেছেন! দিব্যি সুস্থ ব্যক্তিকে প্যারালাইসড বানিয়ে দিয়েছেন, কয়দিন পর খালেদার মৃত্যু হয়েছে এমন গুজব ছড়িয়ে দলের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো হাতিয়ে নিলেও অবাক হবার কিছু থাকবেনা’।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার নিমিত্তে গঠিত চার সদস্যের মেডিকেল বোর্ড নিয়মিত খালেদার চেক-আপ করছেন। খালেদার যদি জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন হতো তারাই সে নির্দেশনা প্রদান করতো কারা কর্তৃপক্ষকে, যা পূর্বেও করা হয়েছে। মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদাকে ঢাকা মেডিক্যালে প্রেরণ করা হয়েছিল রক্ত ও এক্সরে পরীক্ষার জন্যে। সে সময় জনগণ দেখেছে যে, খালেদা দিব্যি সুস্থভাবে চলাফেরা করছেন। যদিও তারও অনেক আগে থেকে বিএনপি দাবি করে আসছিলো খালেদা চলতে পারছেনা এবং গুরুতর অসুস্থ।
অনেক আগেই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মিথ্যাচার প্রমাণিত হয়ে গেলে নতুন করে খালেদার সুস্থতা নিয়ে বিএনপি মিথ্যাচারের চেষ্টা করলেও আমলে নিচ্ছেনা জনগণ ।
গত ৬ জুন বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, খালেদা জিয়ার অবস্থা নাকি গুরুতর এবং যেকোন সময় দৃষ্টিহীন ও প্যারালাইসড হয়ে যেতে পারেন তিনি। কোনো ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই নজরুল ইসলাম খান এমন সিদ্ধান্তে উপনীত হলে বিএনপির এক নেতা নাম প্রকাশ করার অনিচ্ছায় জানান যে, ‘নজরুল সাহেব ইদানিং ডাক্তার হয়ে গেছেন! দিব্যি সুস্থ ব্যক্তিকে প্যারালাইসড বানিয়ে দিয়েছেন, কয়দিন পর খালেদার মৃত্যু হয়েছে এমন গুজব ছড়িয়ে দলের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো হাতিয়ে নিলেও অবাক হবার কিছু থাকবেনা’।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার নিমিত্তে গঠিত চার সদস্যের মেডিকেল বোর্ড নিয়মিত খালেদার চেক-আপ করছেন। খালেদার যদি জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন হতো তারাই সে নির্দেশনা প্রদান করতো কারা কর্তৃপক্ষকে, যা পূর্বেও করা হয়েছে। মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদাকে ঢাকা মেডিক্যালে প্রেরণ করা হয়েছিল রক্ত ও এক্সরে পরীক্ষার জন্যে। সে সময় জনগণ দেখেছে যে, খালেদা দিব্যি সুস্থভাবে চলাফেরা করছেন। যদিও তারও অনেক আগে থেকে বিএনপি দাবি করে আসছিলো খালেদা চলতে পারছেনা এবং গুরুতর অসুস্থ।
অনেক আগেই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মিথ্যাচার প্রমাণিত হয়ে গেলে নতুন করে খালেদার সুস্থতা নিয়ে বিএনপি মিথ্যাচারের চেষ্টা করলেও আমলে নিচ্ছেনা জনগণ ।