সেবা ডেস্ক: কলকাতার টলিউডের নায়িকা র্যাচেল এর বিশ্বাস বোল্ডনেসেই লুকিয়ে রয়েছে স্বাধীনতার প্রকৃত আনন্দ। তাই যেমনি বিশ্বাস তেমনি কাজ। উন্মুক্ত বক্ষে হলেন ক্যামেরা বন্দি হলেন নায়িতা র্যাচেল এবং তা পোস্ট করে রাতারাতি হয়ে গেলেন সাইবার দুনিয়ার হটকেক। নায়িকার এমন সাহসী ছবি দেখে, রীতিমতো হইচই পড়ে গিয়েছে টলিপাড়ায়।
গত ৭ জুন বৃহস্পতিবার ট্যুইটার হ্যান্ডেলে বোল্ড অবতারে হাজির হন র্যাচেল। ক্যাপশনে লেখেন, বোল্ড হওয়ার মধ্যেই লুকিয়ে আছে স্বাধীনতার অর্থ। সেই ছিল শুরু। তারপর শুক্রবার আরও একটি ছবি পোস্ট করেন তিনি। ছবির সঙ্গে এবার জানান, এই বোল্ডনেসের পথ ধরেই এখন চলার সিদ্ধান্ত তাঁর। মানে বুঝতেই পারছেন দুটি ছবিতে আটকে থাকছেন না নায়িকা। তাই এটা সাইবারবাসীর প্রাপ্তির শুরুই বলা যায়।
‘দেবী’, ‘হর হর ব্যোমকেশ’, ‘ওয়ান’-এর মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন র্যাচেল। অভিনয় গুনে নজর কেড়েছেন বাংলার সিনেপ্রেমীদের। এছাড়া একাধিক বাংলা ছবিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। তবে শুধু টলিপাড়ায় আটকে থাকেননি তিনি। তিলোত্তমা ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিলেন মুম্বাইয়ে। নিজ গুণে বলিউডে নিজের জায়গা পাকা করে নিয়েছেন।
২০১৪ সালে ইমরান হাশমির বিপরীতে অভিষেক হয় তাঁর। এরপর সঞ্জয় দত্ত, কঙ্গনা রানাউত, নেহা ধুপিয়ার অভিনেত্রীদের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন ‘উঙ্গলি’ ছবিতে। যেখানে বলিপাড়ার তাবড় তাবড় অভিনেত্রীদের সঙ্গে সমান তালে কাজ করে নজর কাড়েন ব়্যাচেল।
তবে শুধু বড়পর্দায় নয়। বিজ্ঞাপনের দুনিয়ায়ও র্যাচেলার চাহিদা তুঙ্গে। অ্যাড ফিল্মে শাহরুখ খান, ইরফানের খানের মতো তাবড় তারকাদের বিপরীতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। তাই টলি-বলি পরিচিত নায়িকার এমন রূপ দেখে সাড়া পড়ে গিয়েছে সিনেমা মহলে। নিন্দুকেরা তো বলতে শুরু করে দিয়েছেন, আরবনগরীর নেশায় মেতেছেন সুন্দরী। পুনম, রাখি সাওয়ান্তের মতো লাইম লাইটে থাকতে শরীর বেছে নিয়েছেন র্যাচেল।
তবে কেউ কেউ অন্য কথাও বলছেন। প্রায়শই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোশাক নিয়ে ট্রোল হতে হয় অভিনেত্রীদের। দিনকয়েক আগে যেমনটা হয়েছিলেন অভিনেত্রী এষা গুপ্তা। তবে মুখে নয় কাজে ট্রোলারদের বুখ বন্ধ করে দিয়েছিলেন নায়িকা। টপলেস ছবি পোস্ট করে তিনি জানিয়ে দেন, তাঁর স্বাধীনতায় কেউ হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। তাই অনেকে মনে করছেন ব়্যাচেলও এষার মতো স্টিরিওটাইপ ভাঙার পথেই।
গত ৭ জুন বৃহস্পতিবার ট্যুইটার হ্যান্ডেলে বোল্ড অবতারে হাজির হন র্যাচেল। ক্যাপশনে লেখেন, বোল্ড হওয়ার মধ্যেই লুকিয়ে আছে স্বাধীনতার অর্থ। সেই ছিল শুরু। তারপর শুক্রবার আরও একটি ছবি পোস্ট করেন তিনি। ছবির সঙ্গে এবার জানান, এই বোল্ডনেসের পথ ধরেই এখন চলার সিদ্ধান্ত তাঁর। মানে বুঝতেই পারছেন দুটি ছবিতে আটকে থাকছেন না নায়িকা। তাই এটা সাইবারবাসীর প্রাপ্তির শুরুই বলা যায়।
‘দেবী’, ‘হর হর ব্যোমকেশ’, ‘ওয়ান’-এর মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন র্যাচেল। অভিনয় গুনে নজর কেড়েছেন বাংলার সিনেপ্রেমীদের। এছাড়া একাধিক বাংলা ছবিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। তবে শুধু টলিপাড়ায় আটকে থাকেননি তিনি। তিলোত্তমা ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিলেন মুম্বাইয়ে। নিজ গুণে বলিউডে নিজের জায়গা পাকা করে নিয়েছেন।
২০১৪ সালে ইমরান হাশমির বিপরীতে অভিষেক হয় তাঁর। এরপর সঞ্জয় দত্ত, কঙ্গনা রানাউত, নেহা ধুপিয়ার অভিনেত্রীদের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন ‘উঙ্গলি’ ছবিতে। যেখানে বলিপাড়ার তাবড় তাবড় অভিনেত্রীদের সঙ্গে সমান তালে কাজ করে নজর কাড়েন ব়্যাচেল।
তবে শুধু বড়পর্দায় নয়। বিজ্ঞাপনের দুনিয়ায়ও র্যাচেলার চাহিদা তুঙ্গে। অ্যাড ফিল্মে শাহরুখ খান, ইরফানের খানের মতো তাবড় তারকাদের বিপরীতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। তাই টলি-বলি পরিচিত নায়িকার এমন রূপ দেখে সাড়া পড়ে গিয়েছে সিনেমা মহলে। নিন্দুকেরা তো বলতে শুরু করে দিয়েছেন, আরবনগরীর নেশায় মেতেছেন সুন্দরী। পুনম, রাখি সাওয়ান্তের মতো লাইম লাইটে থাকতে শরীর বেছে নিয়েছেন র্যাচেল।
তবে কেউ কেউ অন্য কথাও বলছেন। প্রায়শই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোশাক নিয়ে ট্রোল হতে হয় অভিনেত্রীদের। দিনকয়েক আগে যেমনটা হয়েছিলেন অভিনেত্রী এষা গুপ্তা। তবে মুখে নয় কাজে ট্রোলারদের বুখ বন্ধ করে দিয়েছিলেন নায়িকা। টপলেস ছবি পোস্ট করে তিনি জানিয়ে দেন, তাঁর স্বাধীনতায় কেউ হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। তাই অনেকে মনে করছেন ব়্যাচেলও এষার মতো স্টিরিওটাইপ ভাঙার পথেই।