সেবা ডেস্ক:
মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি ঃ টাঙ্গাইলের মধুপুরে পিয়ন-কাম-নৈশপ্রহরীর বিরুদ্ধে ৫ম শ্রেণির এক মেধাবী শিক্ষার্থীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর তোপের মুখে অভিযুক্ত সবুজ সরকার নামের ওই পিয়ন-কাম-নৈশপ্রহরীকে সাময়িক রবখাস্ত করা হয়েছে। অভিযুক্তকে স্থায়ীভাবে চাকুরীচ্যুতসহ উপযুক্ত শাস্তি দেয়ার প্রতিশ্রæতি দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলিমা আহমেদ পলি।
ঘটনাটি মধুপুর উপজেলার আউশনারা ইউনিয়নের গোপিনাথপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। গতকাল বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জমায়েত হওয়া বিক্ষুব্ধ এলাকার শতশত নারী-পুরুষ ও শিক্ষার্থীদের সামনে মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলিমা আহমেদ পলি উপযুক্ত বিচারের এ আশ্বাস দেন। এ সময় উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এএইচএম রেজাউল করিমসহ শিক্ষক নেত্রীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ২৭ মার্চ বুধবার উত্তেজিত এলাকাবাসীর বিক্ষোভে বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন ও সবুজকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। অভিযুক্ত বিবাহিত সবুজ ওই বিদ্যালয়ের পাশেই বেলচুঙ্গি গ্রামের আফাজ আলীর ছেলে। ভিকটিম শিক্ষার্থী গোপিনাথপুর গ্রামের হারুনের মেয়ে। বাবা ও মা ঢাকায় গার্মেন্টেসে চাকুরী করায় সে দাদা-দাদির কাছে থেকে বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করছে।
মেয়েটির পারিবারিকসূত্র জানান, বিদ্যালয়ের পিয়ন-কাম-নৈশপ্রহরী সবুজ সরকার বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী (১১)কে গত ২৪ মার্চ একা পেয়ে ধর্ষণের উদ্দ্যেশে শ্লীলতাহানী করে। এর আগে বিভিন্ন সময়ে নানাভাবে সবুজ তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। প্রতিবাদ করলে নানা ভয়ভীতি এমনকি গুম হত্যার হুমকী দিতো। ভয়ে মানসিক নির্যাতনের শিকার ওই মেয়েটি কাউকে কিছু বলতো না।
ওইদিন অন্য শিক্ষার্থীদের কাছে বিষয়টি ধরা পড়ায় প্রথমে স্কুল ও পরে এলাকায় জানাজানি হয়ে যায়। এর আগের আরও এমন নানা বির্তকিত ঘটনার নায়ক অভিযুক্ত সবুজের বিচার দাবীতে সোচ্চার হয়ে উঠেছে এলাকাবাসী। এ নিয়ে ভিকটিম ওই শিশু শিক্ষার্থীর চাচা বিচার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট একাধিক দপ্তরে আবেদন করেছেন। আবেদনের প্রক্ষিতে স্থানীয় সমাবেশে প্রশাসনের সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত হয়ে বিচারের আশ্বাসের পাশাপশি জন সচেতনামূলক নির্দেশনা বক্তৃতা করেন।
এসএমসি‘র সভাপতি হেলাল উদ্দিন মেম্বারের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তৃতা করেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলিমা আহমেদ পলি, শিক্ষা কর্মকর্তা এএইচএম রেজাউল করিম, ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা, শিক্ষক নেতা আশরাফ হোসেন, মফিজ উদ্দিন, স্থানীয় বাসিন্দা রুবেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম প্রমূখ।
সমাবেশে এলাবাসীর পক্ষ থেকে বিচার দাবীতে লিফলেট বিতরণ করা হয়।
মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি ঃ টাঙ্গাইলের মধুপুরে পিয়ন-কাম-নৈশপ্রহরীর বিরুদ্ধে ৫ম শ্রেণির এক মেধাবী শিক্ষার্থীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর তোপের মুখে অভিযুক্ত সবুজ সরকার নামের ওই পিয়ন-কাম-নৈশপ্রহরীকে সাময়িক রবখাস্ত করা হয়েছে। অভিযুক্তকে স্থায়ীভাবে চাকুরীচ্যুতসহ উপযুক্ত শাস্তি দেয়ার প্রতিশ্রæতি দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলিমা আহমেদ পলি।
ঘটনাটি মধুপুর উপজেলার আউশনারা ইউনিয়নের গোপিনাথপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। গতকাল বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জমায়েত হওয়া বিক্ষুব্ধ এলাকার শতশত নারী-পুরুষ ও শিক্ষার্থীদের সামনে মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলিমা আহমেদ পলি উপযুক্ত বিচারের এ আশ্বাস দেন। এ সময় উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এএইচএম রেজাউল করিমসহ শিক্ষক নেত্রীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ২৭ মার্চ বুধবার উত্তেজিত এলাকাবাসীর বিক্ষোভে বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন ও সবুজকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। অভিযুক্ত বিবাহিত সবুজ ওই বিদ্যালয়ের পাশেই বেলচুঙ্গি গ্রামের আফাজ আলীর ছেলে। ভিকটিম শিক্ষার্থী গোপিনাথপুর গ্রামের হারুনের মেয়ে। বাবা ও মা ঢাকায় গার্মেন্টেসে চাকুরী করায় সে দাদা-দাদির কাছে থেকে বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করছে।
মেয়েটির পারিবারিকসূত্র জানান, বিদ্যালয়ের পিয়ন-কাম-নৈশপ্রহরী সবুজ সরকার বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী (১১)কে গত ২৪ মার্চ একা পেয়ে ধর্ষণের উদ্দ্যেশে শ্লীলতাহানী করে। এর আগে বিভিন্ন সময়ে নানাভাবে সবুজ তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। প্রতিবাদ করলে নানা ভয়ভীতি এমনকি গুম হত্যার হুমকী দিতো। ভয়ে মানসিক নির্যাতনের শিকার ওই মেয়েটি কাউকে কিছু বলতো না।
ওইদিন অন্য শিক্ষার্থীদের কাছে বিষয়টি ধরা পড়ায় প্রথমে স্কুল ও পরে এলাকায় জানাজানি হয়ে যায়। এর আগের আরও এমন নানা বির্তকিত ঘটনার নায়ক অভিযুক্ত সবুজের বিচার দাবীতে সোচ্চার হয়ে উঠেছে এলাকাবাসী। এ নিয়ে ভিকটিম ওই শিশু শিক্ষার্থীর চাচা বিচার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট একাধিক দপ্তরে আবেদন করেছেন। আবেদনের প্রক্ষিতে স্থানীয় সমাবেশে প্রশাসনের সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত হয়ে বিচারের আশ্বাসের পাশাপশি জন সচেতনামূলক নির্দেশনা বক্তৃতা করেন।
এসএমসি‘র সভাপতি হেলাল উদ্দিন মেম্বারের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তৃতা করেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসলিমা আহমেদ পলি, শিক্ষা কর্মকর্তা এএইচএম রেজাউল করিম, ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা, শিক্ষক নেতা আশরাফ হোসেন, মফিজ উদ্দিন, স্থানীয় বাসিন্দা রুবেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম প্রমূখ।
সমাবেশে এলাবাসীর পক্ষ থেকে বিচার দাবীতে লিফলেট বিতরণ করা হয়।


খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।