সেবা ডেস্ক: টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপু’র) আসনে’র উপ-নির্বাচনে’র বেস’রকারি ফলাফলে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগে’র মনোনীত প্রার্থী খান আহম্মেদ শুভ।
তিনি ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৪ হাজা’র ৫৯ ভোট। তা’র নিকটতম প্রতিদ্বন্দী জাতীয়পার্টি’র লাঙ্গল প্রতীকে’র প্রার্থী মো. জহিরুল ইসলাম জহি’র পেয়েছেন ১৬ হাজা’র ৭৭৩ ভোট।
নির্বাচন
শেষে ফলাফল ঘোষণা করেন আঞ্চলিক নির্বাচন
কর্মকর্তা ও টাঙ্গাইল-৭
শূন্য আসন নির্বাচনে’র রির্টানিং
কর্মকর্তা মো. শাহেদুন্নবী চৌধুরী।
অপ’র তিন প্রতিদ্বন্দ্বি’র
মধ্যে হাতুড়ি প্রতীকে’র বাংলাদেশ ওয়ার্কাস পার্টি’র প্রার্থী গোলাম নওজব চৌধুরী পেয়েছেন
১ হাজা’র ৪৫ ভোট, ডাব
প্রতীকে’র বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টি’র রুপা রায় চৌধুরী
পেয়েছেন ৪৩৮ ভোট আ’র
মোট’রগাড়ি প্রতীকে’র স্বতন্ত্র প্রার্থী নুরুল ইসলাম নুরু পান ২
হাজা’র ৪৩৬ ভোট।
এ’র
আগে রোববা’র (১৬ জানুয়ারি) প্রথমবারে’র
মতো ইভিএমে’র মাধ্যমে এই আসনে’র উপনির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয়।
সকাল
৮টা থেকে বি’রতিহীনভাবে বিকেল
৪টা পর্যন্ত চলে ভোটগ্রহণ। এই
উপনির্বাচনে পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।
জেলা
নির্বাচন অফিস সূত্র জানায়,
একটি পৌ’রসভা এবং ১৪টি ইউনিয়ন
নিয়ে টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপু’র) আসন
গঠিত। উপজেলা’র ১২১টি কেন্দ্রে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ হয়।
মির্জাপু’র পৌ’রসভা ও ১৪ ইউনিয়নে
মোট ভোটা’র ৩ লাখ ৪০
হাজা’র ৩৭৯ জন। এ’র
মধ্যে পুরুষ ভোটা’র ১ লাখ ৭০
হাজা’র ৫০১ এবং নারী
ভোটা’র ১ লাখ ৬৯
হাজা’র ৮৭৭ জন।
উপনির্বাচন
সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ ক’রতে
নির্বাচনী এলাকায় একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট,
৮ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট,
৪ প্লাটুন বিজিবি, ৮১০ জন পুলিশ
সদস্য ও ১০টি র্যাবে’র মোবাইল টিমসহ পর্যাপ্ত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়াও
প্রায় সাড়ে ১ হাজা’র
৮০০ আনসা’র সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
গত (১৬ নভেম্ব’র) এ আসনে’র এমপি একাব্ব’র হোসেন মারা গেলে আসনটি শূন্য ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনে ৭ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।