ডাঃ জি এম ক্যাপ্টেন, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি ঃ
আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তি যোদ্ধা বদিউল আলম এর কণ্যা, মহিলা যুবলীগের পৌর মহিলা সম্পাদিকা মোছা ঃআছমা খাতুন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পদপ্রার্থী।
অনুসন্ধানে জানা যায়, কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে দুর্নীতির বিরম্নদ্ধে প্রতিবাদী কন্বঠস্বর
যোগ্য নেত্রী যুব মহিলা লীগের পৌর সম্পাদিকা মোছা ঃ আছমা খাতুন সমগ্র জেলার বিভিন্ন প্রানেত্ম থাকা কাউন্সিলের সঙ্গে কথা বলে একটি বিষয় নিশ্চিত হওয়া গেছে আগামী দিনে জেলা মহিলা যুব লীগে তার বিকল্প নেই।
দলের জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে নিবেদতি ভাবে প্রতিনিয়ত কর্মী-সমর্থক বৃদ্ধিতে কাজ করে চলছে এবং কর্মী-সমর্থকদের বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়ান।
তাই তার উপর সকলেই আস্থাশীল। আজ যারা যুব মহিলালীগে যোগদান করছেন তাদের মাঝে দলের জন্য কাজ করার অনুপ্রেরণা প্রতীক হয়ে দাড়িয়েছেন।
তিনি একজন পরিষ্কার রাজনীতিবিদ। যার সুনাম জেলা জুড়ে রয়েছে এবং ক্লীনম্যান হিসেবে তিনি সমাজে সমাদৃত। প্রতিটি মহিলা যুবলীগ কমিটির অন্যতম পৃষ্ঠপোষক।
ব্যক্তিজীবনে তিনি উদার মনের মানুষ, কর্মীবান্ধব, জনদরদী নেত্রী। তার এই কর্মী-সমর্থক বৃদ্ধির তালে তালে ভোট বাড়ছে এবং নেত্রী হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন।
ফলে সকল নেতা কর্মীই চান আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হিসেবে তাকে দেখতে।
আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তি যোদ্ধা বদিউল আলম এর কণ্যা, মহিলা যুবলীগের পৌর মহিলা সম্পাদিকা মোছা ঃআছমা খাতুন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পদপ্রার্থী।
অনুসন্ধানে জানা যায়, কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে দুর্নীতির বিরম্নদ্ধে প্রতিবাদী কন্বঠস্বর
যোগ্য নেত্রী যুব মহিলা লীগের পৌর সম্পাদিকা মোছা ঃ আছমা খাতুন সমগ্র জেলার বিভিন্ন প্রানেত্ম থাকা কাউন্সিলের সঙ্গে কথা বলে একটি বিষয় নিশ্চিত হওয়া গেছে আগামী দিনে জেলা মহিলা যুব লীগে তার বিকল্প নেই।
দলের জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে নিবেদতি ভাবে প্রতিনিয়ত কর্মী-সমর্থক বৃদ্ধিতে কাজ করে চলছে এবং কর্মী-সমর্থকদের বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়ান।
তাই তার উপর সকলেই আস্থাশীল। আজ যারা যুব মহিলালীগে যোগদান করছেন তাদের মাঝে দলের জন্য কাজ করার অনুপ্রেরণা প্রতীক হয়ে দাড়িয়েছেন।
তিনি একজন পরিষ্কার রাজনীতিবিদ। যার সুনাম জেলা জুড়ে রয়েছে এবং ক্লীনম্যান হিসেবে তিনি সমাজে সমাদৃত। প্রতিটি মহিলা যুবলীগ কমিটির অন্যতম পৃষ্ঠপোষক।
ব্যক্তিজীবনে তিনি উদার মনের মানুষ, কর্মীবান্ধব, জনদরদী নেত্রী। তার এই কর্মী-সমর্থক বৃদ্ধির তালে তালে ভোট বাড়ছে এবং নেত্রী হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন।
ফলে সকল নেতা কর্মীই চান আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হিসেবে তাকে দেখতে।