ইসমাইল হোসেন লিমন, কুষ্টিয়া: ২০ জুন মঙ্গলবার বিকেল ৪ টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের চৌড়হাস মোড় থেকে পুলিশ ড্রামের ভিতর থেকে রবিউল ইসলাম নামে এক ফল ব্যবসায়ী লাশ উদ্ধার করে।
কে বা কাহারা রবিউলকে হত্যার পরর লাশ দোকানের পিছনে একটি ড্রামে রেখে বালু ফেলে চাপা দিয়ে রেখে যায় । পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
কে বা কাহারা রবিউলকে হত্যার পরর লাশ দোকানের পিছনে একটি ড্রামে রেখে বালু ফেলে চাপা দিয়ে রেখে যায় । পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে নিহত রবিউলের আপন খালাতো ভাই আরেক ফল ব্যবসায়ী নুর আলমকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় অপর একটি সূত্রে জানা যায়, খালাতো ভাই নুর আলম পুর্ব বিরোধের জের ধরে তাকে জবাই হত্যা করে প্লাষ্টিকের ড্রামে লাশ রেখে বালি চাপা দিয়ে দোকানের পিছনেই লুকিয়ে রাখে। খবর পেয়ে মডেল থানার পুলিশ এসে লাশ ভর্তি ড্রামটি বের করে আনে। পরে সুরতহাল শেষে লাশ মর্গে পাঠায়।
পুলিশ ও স্থানীয় অপর একটি সূত্রে জানা যায়, খালাতো ভাই নুর আলম পুর্ব বিরোধের জের ধরে তাকে জবাই হত্যা করে প্লাষ্টিকের ড্রামে লাশ রেখে বালি চাপা দিয়ে দোকানের পিছনেই লুকিয়ে রাখে। খবর পেয়ে মডেল থানার পুলিশ এসে লাশ ভর্তি ড্রামটি বের করে আনে। পরে সুরতহাল শেষে লাশ মর্গে পাঠায়।
নিহত রবিউল ইসলামের বাড়ি মাদারিপুর জেলার টেকেরহাট উপজেলার শংকরদি গ্রামে। চৌড়হাস এলাকায় মামা নুর হোসেনের বাসায় থাকতো দুই খালাতো ভাই। তারা দীর্ঘদিন ধরে সেখানে থেকে মামা-ভাগ্নে নামে ফলের একটি দোকান চালাতো। নূর আলমকে জিজ্ঞাবাদে এ হত্যার মুল রহস্য উৎঘাটন হবে বলে ধারণা করছে পুলিশ।